পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : যারা জঙ্গিবাদকে সমর্থন করেছে, তাদের জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, অন্যথায় তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।
গতকাল শনিবার সকালে রাজধানীর নবকুমার ইন্সটিটিউশন ও ডক্টর শহীদুল্লাহ কলেজে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবিরোধী আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, জঙ্গি নির্মূলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে সবার সহযোগিতা করতে হবে। পাশাপাশি যারা জঙ্গিদের সমর্থন দেয়, জঙ্গিদের পক্ষে কথা বলে, জঙ্গিদের উস্কানি দেয়। অর্থের মদদ দেয় সেই রাজনৈতিক দলের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ফখরুল ইসলাম আলমগীরদের আইনের আওতায় আনার সময় এসে গেছে।
তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া এবং ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে বক্তব্য দিয়েছেন তা ক্ষমার অযোগ্য। এদেরকে যতক্ষণ পর্যন্ত বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো না যাবে ততক্ষণ পর্যন্ত দেশে জঙ্গিবাদ নির্মূল হবে না। এ সময় তিনি অভিযোগ করেন, আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করে যারা ক্ষমতায় আসতে চেয়েছিল, তাদের সমর্থনেই দেশে জঙ্গি তৎপরতা হচ্ছে।
নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার আহ্বান জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দেশ হচ্ছে মা। সেই দেশের জন্মের ইতিহাস যদি এই প্রজন্মের ছাত্রছাত্রীরা সঠিকভাবে না জানে তবে তারা মানুষের মতো মানুষ হতে পারবে না এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারবে না। আসুন আমরা মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তরুণ প্রজন্মকে জানাই, যাতে তারা দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে বেড়ে উঠতে পারে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহে আলম মুরাদ, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ নবকুমার ইন্সটিটিউটের ছাত্র-ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।