Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে শঙ্কা

আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাবে উত্তরাঞ্চলে খরা : বোরো উৎপাদন ব্যাহত হুমকির মুখে পড়বে খাদ্য নিরাপত্তা ভারতের একতরফা পানি প্রত্যাহারে তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পের ৫ লাখ ৪০ হাজার হেক্টর জমির সেচ

ইনকিলাব রিপোর্ট | প্রকাশের সময় : ৮ মার্চ, ২০২১, ১২:০১ এএম

আবহাওয়া পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে কৃষি ক্ষেত্রে। এর ফলে অতিবৃষ্টি, বন্যা, খরাসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগে আক্রান্ত হচ্ছে দেশের কৃষি খাত। করোনা মহামারির চরম বিরূপ পরিস্থিতি, ঘূর্ণিঝড় আম্ফান, দীর্ঘ বন্যায় এবং প্রবলবর্ষণের সাথে ফুঁসে ওঠা সাগরের জোয়ারে গত মৌসুমে আউশ ও আমন কাক্সিক্ষত উৎপাদন হয়নি। সব মিলিয়ে দেশে ১০ লাখ ৫০ হাজার টন ধান কম উৎপাদিত হয়েছে। এর ফলে খাদ্যমজুদ অনেক কমে গেছে। হুমকির মুখে পড়েছে খাদ্য নিরাপত্তা। এ অবস্থায় সম্ভাব্য খাদ্যঘাটতি কমাতে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানি হচ্ছে। আমন উৎপাদনের যে বিপর্যয় তা বোরো উৎপাদনে পুষিয়ে নিতে চেষ্টা চলছে। তবে এ ক্ষেত্রেও আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাব নেতিবাচক ফলাফলের ইঙ্গিত দিচ্ছে। দেশের উত্তরাঞ্চলে ইতোমধ্যে খরার প্রভাব শুরু হয়েছে। এর ফলে বোরো উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বোরো উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে খাদ্য সঙ্কটের সৃষ্টি হতে পারে বলেও অনেকে আশঙ্কা করছেন।

প্রকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি ভারত একতরফাভাবে তিস্তার পানি প্রত্যাহারের ফলে দেশের উত্তরাঞ্চলের মরুকরণ প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হচ্ছে। তিস্তা ব্যারেজের মাত্র ৯০ কিলোমিটার উজানে গজলডোবায় বাঁধ নির্মাণ করে ভারত একতরফাভাবে তাদের সুবিধা মতো পানি নিয়ে যাচ্ছে। এতে করে পানির অভাবে তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। এতে নীলফামারী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ৫ লাখ ৪০ হাজার হেক্টর জমির সেচ সুবিধা বন্ধ হয়ে গেছে। তিস্তা পাড়ের হাজার হাজার হেক্টর জমি সেচের অভাবে ইরি, বোরো মৌসুমে পড়ে থাকে। পানির অভাবে রংপুর বিভাগের ৩৫টি উপজেলার কয়েক লক্ষাধিক কৃষক চাষাবাদ নিয়ে হতাশ।

আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাবে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলে ফল্গুনের রোদ আগুন ঝরা রূপ নিয়েছে। তাপমাত্রার পারদ দিন দিন বাড়ছে। এরই মধ্যে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়েছে। আবহাওয়া ক্রমশ: বিরূপ হয়ে উঠেছে। যা প্রভাব পড়েছে কৃষিপ্রধান এ অঞ্চলের কৃষি ফসলের উপর। তাপমাত্রা বাড়ার কারণে দ্রুত শুকিয়ে যাচ্ছে খাল বিল। দিঘী পুকুর নদ নদীগুলোর পানিও অনেক নিচে। টান ধরছে সেচনির্ভর কৃষি আবাদে। ভ‚উপরিস্থ পানি শুকিয়ে যাওয়ায় নির্ভরতা বাড়ছে গভীর নলকূপের পানির উপর।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্যমতে, আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে দেশে প্রতি বছর বিভিন্ন মাত্রার খরায় আক্রান্ত হয় ৮৩ লাখ হেক্টর চাষযোগ্য জমি। এর মধ্যে শতকরা ৪০ ভাগ জমিতে বোরো ধান চাষ করা হয়। মার্চ-এপ্রিলের খরা বোরো-ইরিতে সেচের বিঘ্ন ঘটে। ফলে এর উৎপাদনও ব্যাহত হয়। একই সাথে চাষের জন্য জমি প্রস্তুতিতে অসুবিধার সৃষ্টি করে- ফলে বোনা আমন, আউশ এবং পাট চাষ যথাসময়ে করা যায় না।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, চলতি মৌসুমে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা রয়েছে ৪৮ লাখ ৫২০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারির শেষ দিন পর্যন্ত ৪৭ লাখ ৬১ হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ সম্পন্ন হয়েছে। সম্ভাব্য খাদ্যসঙ্কট মোকাবিলায় কৃষিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ‘এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে’ এমন ভাবনা নিয়ে কাজ করছে সরকার। এ কারণে প্রণোদনা হিসেবে বিনামূল্যে বীজ ও সার সহায়তা পাচ্ছে কৃষক। পাশাপাশি চলতি বোরো মৌসুমেও উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বোরো ধানবীজে কেজিপ্রতি ১০ টাকা হারে ভর্তুকি দেয়া হয়েছে। দেশে ধানের আবাদের পরিমাণ ও ফলন সবচেয়ে বেশি হয় ইরি-বোরো মৌসুমে। দেশের মোট চালের প্রায় ৬০ শতাংশ উৎপাদন হয় এ মৌসুমে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে যথাক্রমে আমন ও আউশ।

আবহাওয়া পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে বোরো উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে কি-না সে বিষয়ে অনেকে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চলে এরই মধ্যে খরার প্রভাব দেখা দিয়েছে। শুকিয়ে গেছে নদ-নদী খাল বিল। ৪ মাস ধরে বৃষ্টির দেখা নেই। একটানা বৃষ্টিহীনতায় বসন্তের শুরু মধ্য ফাল্গুনেই দেখা দিয়েছে চৈত্রের খরাতপ্ত পরিবেশ। পানির অভাবে ফেটে চৌচির ফসলের মাঠ। পানির অভাবে দোনা ও সেউতি পদ্ধতিতে সেচ দিয়ে বোরো আবাদ একেবারেই কমে গেছে। এখন সেচে চলছে পুরাদমে বোরো আবাদ। মাঘ ফাল্গুনে বৃষ্টির দেখা নেই। সামনে চৈত্রমাস। ভূগর্ভস্থ পানি যা আছে তাও কমে যাবে। পরিবেশবিদদের মতে এভাবে আর কিছুদিন বৃষ্টি না হলে খরাপিড়িত উত্তরাঞ্চলে বোরো উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেকে নেমে আসবে।

বিশিষ্ট পরিবেশবিদ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত ইনকিলাবকে বলেন, বাংলাদেশে এখন আর আগের মতো ষড়্ঋতুর বৈশিষ্ট্য দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। দেশে খরার প্রভাব আগের চেয়ে বেড়েছে। এতে নওগাঁসহ উত্তরাঞ্চলের বিশেষ কিছু জায়গায় এখন ধানের মৌসুমে কৃষকরা ধানের চাষ করছেন না। এ ছাড়া তিস্তার প্রভাবেও ওই অঞ্চলে মরুকরণ দ্রুত হচ্ছে। সব মিলিয়ে ধান চাষ অনেক কমে যাচ্ছে। এটা খাদা নিরাপত্তার জন্য অবশ্যই হুমকি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক ড. মো. দেলোয়ার হোসেন মজুমদার ইনকিলাবকে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে খরা ও বন্য সহিষ্ণু বিভিন্ন জাতের ধান উদ্ভাবন হচ্ছে। উচ্চ ফলনশীল অনেক জাতের ধানও এখন আবাদ হচ্ছে। এতে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ।

আমাদের যশোর ব্যুরো জানায়, চলতি মৌসুমে যশোর, খুলনা, ঝিনাইদহ ও কুষ্টিয়াসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মাঠে মাঠে বোরো চাষিরা সেচযন্ত্রের মাধ্যমে ধান রক্ষা করছেন। কয়েকজন মাঠপর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষক জানালেন, সেচনির্ভর বোরো আবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তা পিছু ছাড়ছে না। ইতোমধ্যেই অনেক এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। বোরো আবাদ শুষ্ক মৌসুমের এ সময়টাতে এমনিতেই পদ্মার শাখা-প্রশাখা নদ-নদীর অধিকাংশই প্রায় পানিশূন্য অবস্থায় থাকে। আগের মতো দোনা ও সেউতি পদ্ধতিতে বোরো ধানের জমিতে সেচ দেয়ার সুযোগ আর অবশিষ্ট নেই। বোরো আবাদ এখন সম্পূর্ণ নির্ভরশীল ভ‚গর্ভস্থ পানির উপর।

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায় গভীর ৩ হাজার ৪২টি, অগভীর নলকূপ ৩ লাখ ৭২ হাজার ৭০৮টি ও লো-লিফট পাওয়ার পাম্প ৩৩ হাজার ৫৮৬টি মোট ৪ লাখ ৯ হাজার ৩৪৬টি সেচযন্ত্র ব্যবহার হচ্ছে বোরো আবাদে। এ অঞ্চলে এখনো কোনো সেচযন্ত্র ড্র-ডাউন হয়নি। তবে আশঙ্কা আছে ভরা শুষ্ক মৌসুম অর্থাৎ চৈত্র মাসে। এর মাঝে বৃষ্টি না হলে মারাত্মক অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।

রাজশাহী ব্যুরো জানায়, বরেন্দ্র অঞ্চলে তাপমাত্রার পারদ দিন দিন বাড়ছে। আবহাওয়া ক্রমশ: বিরূপ হয়ে উঠেছে। যা প্রভাব পড়েছে কৃষিপ্রধান এ অঞ্চলের কৃষি ফসলের ওপর। তাপমাত্রা বাড়ার কারণে দ্রুত শুকিয়ে যাচ্ছে খাল বিল। দিঘী পুকুর নদ নদীগুলোর পানিও অনেক নিচে। টান ধরছে সেচনির্ভর কৃষি আবাদে। ভূউপরিস্থ পানি শুকিয়ে যাওয়ায় নির্ভরতা বাড়ছে গভীর নলক‚পের পানির উপর। এখন মাঠজুড়ে বোরো ধানের খেত। এটি পুরো পুরি সেচনির্ভর ফসল। কৃষি বিভাগের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬৫ হাজার হেক্টর জমি। কিন্তু বাজারে চালের দাম বাড়ায় এবার আবাদের জমি বেড়েছে আরো হাজার তিনেক হেক্টর জমি। কৃষকদের সাথে আলাপকালে তারা জানান, এবার বেশি খরা হতে পারে। মাঘের শেষের দিকে বৃষ্টি হয়। যা এ সময়ের আবাদের জন্য সহায়ক হয়। আবহাওয়া খানিকটা শীতল থাকে। এবার বৃষ্টি না হওয়ায় যেন আগেভাগেই খরাভাব দেখা যাচ্ছে। আর খরাভাব মানে ফসল বাঁচাতে সেচ। এসময় ডোবা নালার পনিতে শাক-সবজির জমিতে সেচ দেয়া যেত। কিন্তু এখন নিচের পানি লাগছে। বাড়ছে উৎপাদন খরচ। ললিত নগরের ভ‚ষনার সদিদ জানালেন, এখনি বোরোর জমিতে টান ধরেছে। চলতি মাসেই তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে যাবে। এখনি দুপুরের দিকে গরম বাতাস বইছে। আবহাওয়া বিভাগের হিসাবে এ মাসেই মৃদু ও মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। আবার বজ্রশিলা বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা রয়েছে। স্বাভাবিকের চেয়ে বৃষ্টিপাত কম হবার কথাও বলা হচ্ছে। এমন খবরে কৃষকের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। এমনিতে এখনি যে আবহাওয়া তাতে বোরোর উৎপাদন ব্যাহত হবে। তাছাড়া ঝড় আর শিলাবৃষ্টি হলে বোরোসহ গ্রীষ্মকালীন ফসলের মারাত্মক ক্ষতি হবে। বরেন্দ্র অঞ্চলের টিউবওয়েলগুলোয় এখনি টান ধরেছে। খাবার পানির জন্য তাদের নির্ভর করতে হচ্ছে সেচের জন্য বসানো ডিপটিউবওয়েলের পানির উপর। মান্দার কৃষক শাকিব জানান, এবার বরেন্দ্র প্রকল্পের সেচের পানির দামও বেড়েছে। গত বছর বিঘা প্রতি আবাদের জন্য ১১শ’ টাকা নেয়া হলেও এবার নেয়া হচ্ছে ১২শ’ টাকা। আর ব্যক্তি মালিকানার পাম্পগুলো নিচ্ছে ১৮শ’ টাকা। এদিকে আবহাওয়া ক্রমশ : উত্তপ্ত হওয়ায় আমের মুকুলে বিরূপ প্রভাব ফেলছে। মুকুল বাঁচাতে চলছে সেচ দেয়া।
বগুড়া ব্যুরো জানায়, উত্তরে ৪ মাস ধরে বৃষ্টির দেখা নেই। একটানা বৃষ্টিহীনতায় বসন্তের শুরু মধ্য ফাল্গুনেই দেখা দিয়েছে চৈত্রের খরাতপ্ত পরিবেশ। নদী নালা শুকিয়ে কাঠ। পানির অভাবে ফেটে চৌচির ফসলের মাঠ। এই চিত্র উত্তরাঞ্চলের সর্বত্র। পরিবেশবিদদের মতে এভাবে আর কিছুদিন বৃষ্টি না হলে সরাসরি প্রভাব পড়বে বোরো চাষাবাদের ওপর। বগুড়ার আঞ্চলিক কৃষি অফিসে তথ্য নিয়ে দেখা যায়, বিরূপ প্রকৃতির কারণে বিগত বোরো ও আমন মৌসুমে চাষাবাদ ও উৎপাদনের টার্গেট অপূর্ণ ছিল। উৎপাদন ঘাটতির কারণে দেশে এবছর ধান চালের পাইকারি ও খুচরা বাজারে দাম বেড়েছে, অত্যধিক বলেছেন কৃষি বিভাগের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

দিনাজপুর সংবাদদাতা জানান, এবার শীত দীর্ঘায়িত না হলেও ফাল্গুন শেষ প্রান্তে এখনও শীত অনুভ‚ত হচ্ছে। গরমের মাস চৈত্র সামনে। তাপদাহের লক্ষণ এখনও দেখা দেয়নি। খাল-বিলে এখনও পানি লেগে আছে। পানির স্তরও এখন পর্যন্ত নেমে যায়নি। মাঠে চলছে বোরো আবাদ। আবহাওয়া ঠান্ডা থাকায় এখনও শুধু উঁচু জমিতে প্রয়োজন ছাড়া সেচ দিতে লাগছে না। এককথায় এখনও তাপদাহের যে সমস্যা তা পরিলক্ষিত হচ্ছে না। ফলে বোরো আবাদ ও মৌসুমী ফল আম ও লিচুর ফলনে কৃষকরা আশাবাদী। আবহাওয়া অনুক‚লে থাকলে এবারও বোরো, আম ও লিচুর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।



 

Show all comments
  • উজ্জল ৭ মার্চ, ২০২১, ৩:৩৮ এএম says : 0
    কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক ড. মো. দেলোয়ার হোসেন মজুমদার ইনকিলাবকে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে খরা ও বন্য সহিষ্ণু বিভিন্ন জাতের ধান উদ্ভাবন হচ্ছে। উচ্চ ফলনশীল অনেক জাতের ধানও এখন আবাদ হচ্ছে। এতে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। --- তাহলে প্রশ্ন: আমরা কেন চাল আমদানি করছি
    Total Reply(0) Reply
  • চৌধুরী হারুন আর রশিদ ৭ মার্চ, ২০২১, ৩:৪৪ এএম says : 0
    লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সকলকে সক্রিয় ভুমিকা পালন করতে হবে
    Total Reply(0) Reply
  • কামরুজ্জামান ৭ মার্চ, ২০২১, ৪:০৯ এএম says : 0
    ভারতের এই স্বেচ্চাচারিতার জন্য আজ আমাদের এই অবস্থা
    Total Reply(0) Reply
  • খাইরুল ইসলাম ৭ মার্চ, ২০২১, ৪:১০ এএম says : 0
    উৎপাদন ঘাটতির কারণে দেশে এবছর ধান চালের পাইকারি ও খুচরা বাজারে দাম বেড়েছে
    Total Reply(0) Reply
  • গোলাম ফারুক ৭ মার্চ, ২০২১, ৪:১১ এএম says : 0
    কৃষকদের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে হবে
    Total Reply(0) Reply
  • পারভেজ ৭ মার্চ, ২০২১, ৪:১৭ এএম says : 0
    খাদ্য ঘাটতি পূরণ করতে হবে সরকারকে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আবহাওয়া পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ