Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

নির্বাচনের প্রস্তুতিতে আওয়ামী লীগ

প্রকাশের সময় : ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:৪৭ পিএম, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

এমপিদের এলাকামুখী হওয়ার নির্দেশ ষ নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক প্রার্থীদের কর্মকান্ডের ওপর জরিপের কাজ শুরু ষ জঙ্গিবাদী অপতৎপরতা দমন ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের জন্য জনমত এখন সরকারের দিকে ষ দল ও সরকারের জনপ্রিয়তা ঊর্ধ্বমুখী থাকতেই নির্বাচন করতে চায় আওয়ামী লীগ

তারেক সালমান : ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগে চলছে নির্বাচনের প্রস্তুতি। তাদের দলীয় কর্মকা- ও সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপগুলোও এখন নির্বাচন বা ভোটমুখী। নির্বাচনের বিষয়টি মাথায় রেখেই প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন ও জনসম্পৃক্ত সরকারি কর্মসূচিগুলোকে অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে বলে দলীয় সূত্র জানায়। প্রধানমন্ত্রী নিজেও আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে দলের সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় নেতাদের নিজ নিজ এলাকায় যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারক পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন আভাস পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করেন, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে বিরোধীদলগুলোর ব্যাপক বাধা-প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও দেশজুড়ে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের মধ্যে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হওয়ায় কাক্সিক্ষত সফলতা পেয়েছে সরকার। জঙ্গিবাদী অপতৎপরতা দমন ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকা-ের জন্য বিগত সময়ের চেয়ে জনমত এখন আবার সরকারের দিকে। এ জন্য নির্দিষ্ট মেয়াদের আগেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে আওয়ামী লীগ।
একটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ও সরকারের জনপ্রিয়তা ঊর্ধ্বমুখী থাকতে থাকতেই নির্বাচন করে নেবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তাই নির্বাচনের প্রস্তুতি আওয়ামী লীগের ভেতরে আছে, সেটা নির্দিষ্ট মেয়াদেও হতে পারে, আবার আগামও হতে পারে। সভা-সমাবেশে ও বক্তৃতায় আওয়ামী লীগ নেতারা আগাম নির্বাচনের বিষয়টি উড়িয়ে দিলেও আসলে তা নির্ভর করছে পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর।
ক্ষমতাসীন দলটির শীর্ষ নেতারা বলছেন, হঠাৎ করে চেপে বসা উগ্রপন্থীদের হামলা-নাশকতা রোধে সরকারের মিশন অনেকাংশেই সফল। কারণ, জঙ্গি তৎপরতার বিরুদ্ধে সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যেমন ভূমিকা রাখছে, তেমনি স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোও এগিয়ে এসেছে। তাছাড়া প্রায় দুই মাস আগে সংঘটিত ওই হামলার পর জঙ্গিদের নতুন তৎপরতা না থাকার বিষয়টাও জনমনে অনেকটাই স্বস্তি এনে দিয়েছে।
জঙ্গিবিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক দলের বিপরীতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশাজীবীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়াকে বেশ ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন সরকারদলীয় নেতারা। তাদের ভাষ্য, গুলশান ও শোলাকিয়াসহ গুপ্ত হামলার ঘটনাগুলো বিব্রতকর হলেও তা থেকে উৎরে উঠেছে দেশ। সেই সঙ্গে বিএনপির ঐক্য প্রচেষ্টাও ব্যর্থ হয়েছে। জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়ে বাম ঘরানাসহ বেশ কয়েকটি ছোট দলকে কাছে টানার পাপাশাশি আওয়ামী লীগকেও বাগে আনার প্রয়াস চালিয়েছিল তারা। কিন্তু শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষ নেতারা তাতে সাড়া না দেয়ায় সেই প্রক্রিয়া (ঐক্য) প- হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, জঙ্গি দমনে সরকার সারাবিশ্বের প্রশংসা কুড়িয়েছে। একাত্তরের অপশক্তিকে পরাজিত করে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছিল জনগণ। এখন সেই জনগণই দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় কার্যকরী ভূমিকা রাখছে। তিনি বলেন, জঙ্গিদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের সংগ্রাম অনেক আগেই শুরু হয়েছে। এখন তাতে একের পর এক সব শ্রেণি-পেশাজীবী মানুষ শামিল হচ্ছে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে সাধারণ মানুষ আর ভয় পায় না বলেও জানান তিনি।
এদিকে, গত জুলাই মাসে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সভায় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করেই দলীয় সংসদ সদস্যদের নির্বাচনী এলাকামুখী হওয়ার নির্দেশ দেন। এমপিদের নির্দেশ দেয়ার পাশাপাশি তিনি আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের সুনির্দিষ্ট গাইড লাইনও দিয়েছেন। বিশেষ করে মহিলা সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে বলেছেন, তাদের দলীয় মনোনয়ন চাওয়ার প্রয়োজন নেই। বর্তমান সংসদের বেশ কয়েকজন নারী সংসদ সদস্য আগামীতে দলীয় মনোনয়ন পেতে নির্বাচনী এলাকাগুলোতে দলীয় গ্রুপিং শুরু করেছেন। এতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় দলীয় কোন্দল দেখা দিয়েছে।
এদিকে, সরকার ঘনিষ্ঠ বিরোধীদল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্ধারিত সময়ের আগেই হতে পারে, এমন সম্ভাবনায় দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, সরকার বিরোধী আন্দোলনে বিএনপির মাঠ দখলের আগেই আগাম নির্বাচন দিলে সরকার তার অবস্থান অটুট রাখতে পারবে বলে মনে করছে। নির্বাচনের সম্ভাবনা নিয়ে তিনি বলেন, বিএনপির সংগঠিত হওয়ার আগেই আগাম নির্বাচন দেয়ার পথে এগুচ্ছে সরকার।
এরশাদ বলেন, আগাম নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে আমি মনে করি। আমি বিশ্বাস করি সরকার সে পথেই এগুচ্ছে। সরকার মনে করছে আগাম নির্বাচন দিলে তাদের সুবিধা হবে। প্রধান বিরোধীদল বিএনপি যাতে সংগঠিত হতে না পারে মূলত এ কারণেই আগাম নির্বাচন দিতে পারে সরকার।
সাবেক প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, আগাম নির্বাচন দেয়া একটি রাজনৈতিক স্ট্র্যাটেজি। বিরোধীদের বেকায়দায় ফেলতে ইংল্যান্ডে মার্গারেট থ্যাচারও আগাম নির্বাচন দিয়েছিলেন। আমি বিশ্বাস থেকেই বলছি আগাম নির্বাচন দিতে পারে আওয়ামী লীগ।
এদিকে, আওয়ামী লীগের সূত্র জানায়, প্রতিটি নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের একাধিক নিজস্ব দলীয় টিম নির্বাচনী এলাকাগুলোতে একাধিকবার জরিপের কাজ পরিচালনা করে। এজন্য আওয়ামী লীগের একটি দলীয় গবেষণা সেলও রয়েছে। দলীয় নিজস্ব মূল্যায়ন টিম নির্বাচনী এলাকা ভিত্তিক ভোটারদের অবস্থান, মানসিকতা, দলের প্রতি সমর্থনের হার, বিরোধীদলের প্রতি সমর্থনের ভিত্তি ও প্রার্থীদের জনপ্রিয়তার মাত্রা বিশ্লেষণ করে দলীয় হাইকমান্ডের কাছে তুলে ধরে। কেবল নিজ দলের প্রার্থীদেরই নয়, প্রতিপক্ষের প্রার্থীর অবস্থানের জরিপও এতে তুলে আনা হয়। এছাড়াও প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় দলের সম্ভাব্য একাধিক প্রার্থীর বিষয়টিও বিশ্লেষণ করা হয়।
সূত্রমতে, আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রিত তিনটি টিম নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক জনমত জরিপ ও প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ করে। সবগুলো জরিপের কাজের প্রতিবেদন কেবল দলীয় হাইকমান্ডের কাছেই পেশ করা হয়। দলীয় এসব প্রতিবেদনের পাশাপাশি বর্তমানে দল ক্ষমতায় থাকার সুবাদে সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দাদের প্রতিবেদনও নেয়া হচ্ছে। চূড়ান্তভাবে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা ও দলীয় মূল্যায়নের প্রতিবেদন মিলিয়ে প্রার্থী বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে দলীয় হাইকমান্ড।
এদিকে নির্বাচনী প্রস্তুতি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক পর্যায়ের একজন নেতা জানান, নির্বাচন যেকোনো সময়ে হতে পারে। আওয়ামী লীগ নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক দল। যেকোনো সময়ে নির্বাচন হলে যাতে আমরা অংশ নিতে পারি সেজন্য সবসময়ই আমরা দলীয় প্রস্তুতিটা নিয়ে রাখি। তবে আগাম নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা নেই। তিনি বলেন, সবসময়েই আগাম নির্বাচন হয় বিরোধীদলের চাপে, তাদের চাহিদা অনুসারে। এখানে তো সরকারের ওপর তেমন চাপ নেই, মানে বিরোধীদলের নির্বাচনী প্রস্তুতি রয়েছে বলেই তো মনে হয় না।
আওয়ামী লীগের আরেক সিনিয়র নেতা আগাম নির্বাচন প্রসঙ্গে বলেন, সরকার তো নিজের ইচ্ছায় জোর করে বিরোধীদলকে দাওয়াত করে এনে আগাম নির্বাচন দেবে না। এটা কোনো সরকারই দেয় না। বাস্তবে একটি রাজনৈতিক দলের নির্দিষ্ট লক্ষ্য হচ্ছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়া। সেজন্য রাজনৈতিক দলগুলো নানা ধরনের রণনীতি-রণকৌশলের আশ্রয় নেয়। এটা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিরোধীরাও করে, ক্ষমতায় টিকে থাকতে ক্ষমতাসীনরাও করে। সে কৌশলের কারণে নির্বাচন আগামও হতে পারে আবার নির্ধারিত সময়েও হতে পারে। সেটা নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর। রাজনীতির ময়দানে গুজব আছে, বিএনপির প্রায় অর্ধশত নেতা আদালতের রায়ে নির্বাচনে অযোগ্য হতে পারেন, সেটা হওয়ার পর নাকি আওয়ামী লীগ আগাম নির্বাচনও দিতে পারে, এমন প্রশ্নের বিষয়ে দলের এই সিনিয়র নেতা বলেন, আদালত কাউকে শাস্তি দিলে এবং সে কারণে কেউ অযোগ্য হলে সে দোষ তো আওয়ামী লীগের নয়। এমন ব্যাপার কখনও আওয়ামী লীগের বেলায় ঘটলে নিশ্চয়ই অন্যরা বসে থাকত না, তারাও সে সুযোগ নিত।
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত, নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে আছেন-এমন একজন সাবেক আমলা বলেন, একটি জাতীয় নির্বাচনে কেবল প্রার্থী বাছাই ও প্রার্থী মনোনয়নই বড় বিষয় নয়, নির্বাচনে জিতে আসার পেছনে আরও অনেকগুলো ফ্যাক্টর কাজ করে। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী সেল সারাবছরই সে বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে, আমরা সবসময় সব কিছুতে আপডেট থাকি। চূড়ান্ত ভাবে আমাদের কাজগুলোর প্রতিবেদন দলের শীর্ষ নেতার কাছে দেয়া হয়।
নির্ভরযোগ্য এক সূত্র জানায়, ইতোমধ্যেই নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক প্রার্থীদের কর্মকা-ের ওপর জরিপের কাজ শুরু হয়েছে। প্রতিটি আসনে জনপ্রিয়তা যাচাই করে একাধিক প্রার্থীর নাম সংগ্রহ করা হচ্ছে। বর্তমান সংসদের এমপিদের মধ্যে কারা নিজ সংসদীয় এলাকামুখী, কারা জনবিচ্ছিন্ন সে বিষয়গুলোও উঠে আসছে জরিপে। কোনো এমপি স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি করছেন কি না কিংবা কেউ কোনো কথিত হাইব্রিড নেতার খপ্পরে পড়েছেন দেখা হচ্ছে সেগুলোও। দলীয়ভাবে পরিচালিত এসব প্রতিবেদন মূল্যায়ন করেই আগামী নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই করবে দলীয় হাইকমান্ড।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান এইচটি ইমাম বলেন, এটা আমাদের রুটিন ওয়ার্ক। সারাবছরই আমাদের নির্বাচন সংক্রান্ত কাজ চলে। একটি রাজনৈতিক দলের এগুলো করা উচিত।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম গত বৃহস্পতিবার মানিকগঞ্জে কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে ২০১৯ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়া আপনি জঙ্গিবাদের পক্ষ নিয়ে ভুল করেছেন। বিভ্রান্ত তরুণ যুবকের পক্ষে কথা না বলে, দল গোছান। নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হন। বাংলাদেশে ২০১৯ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কোন চক্রান্ত করে লাভ হবে না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সব শ্রেণীর মানুষ ঐক্যবদ্ধ আছে। সে নির্বাচনেও আপনাদের আবারও পরাজিত করবো।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 



 

Show all comments
  • মিলন ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ২:০৭ পিএম says : 1
    সামনে একটি সুষ্ঠ নির্বাচন আশা করছি
    Total Reply(0) Reply
  • বুলবুল আহমেদ ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ২:০৭ পিএম says : 0
    জঙ্গি সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ
    Total Reply(0) Reply
  • মারুফ ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ২:০৯ পিএম says : 2
    সুষ্ঠ নির্বাচন হলে কি হবে আমরা সকলেই হয়তো সেটা জানি।
    Total Reply(0) Reply
  • জোবায়ের ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ২:১৩ পিএম says : 0
    অন্যান্য দলগুলোকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ার সুযোগ দিতে হবে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: নির্বাচনের প্রস্তুতিতে আওয়ামী লীগ
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ