পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সূর্যমুখী তেলের আড়ালে তরল কোকেন পাচারের ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলায় আরও তিনজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালতে সাক্ষ্য দেন চট্টগ্রাম বন্দরের নিরাপত্তা বিভাগের তৎকালীন কর্মকর্তা লে. কমান্ডার নেজাম উদ্দিন, মো. মহিউদ্দিন ও মো. মাহবুবুর রহমান। মহানগর আদালতের পিপি মো. ফখরুদ্দীন চৌধুরী বলেন, ওই তিন সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী ১৪ মার্চ পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন আদালত।
তিনি বলেন, তিন সাক্ষীর মধ্যে প্রথম সাক্ষীর উপস্থিতিতে কন্টেইনার ও ড্রাম খুলে আলামত সংগ্রহ এবং সীলগালা করা হয়। অন্য দুই সাক্ষী হলেন- আসামি মো. গোলাম মোস্তফা সোহেলের প্রতিবেশী। তাদের সামনে সোহেলের বাসা থেকে জব্দ করা হয় বিল অব লেডিংয়ের ছয় পাতা ও একটি সার্টিফিকেট। এর আগে প্রায় ২১ মাস পর এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় গত ২৩ ফেব্রুয়ারি। সেইদিন সাক্ষী দিয়েছেন তিনজন। ২০১৯ সালে চারজনের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছিল। ওই বছরের ২৯ এপ্রিল ১০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
আলোচিত এ মামলার আসামিরা হলেন- আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান খানজাহান আলী লিমিটেডের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ, যুক্তরাজ্য প্রবাসী ফজলুর রহমান ও বকুল মিয়া, নুর মোহাম্মদের বাই মোস্তাক আহমদ, খানজাহান আলী লিমিটেডের কর্মকর্তা গোলাম মোস্তফা সোহেল, মোস্তফা কামাল, আইটি বিশেষজ্ঞ মেহেদী আলম, গার্মেন্টস পণ্য রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান মন্ডল গ্রুপের বাণিজ্যিক নির্বাহী আতিকুর রহমান, কসকো বাংলাদেশ শিপিং লাইনের ব্যবস্থাপক এ কে এম আজাদ এবং সিঅ্যান্ডএফ কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।