Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সারা দেশে আন্দোলনের ডাক

কারাগারে লেখক মুশতাকের মৃত্যু ৩টি পৃথক তদন্ত কমিটি

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১ মার্চ, ২০২১, ১২:০২ এএম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার লেখক মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে গাজীপুরের জেলা প্রশাসন। তবে এ ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে গতকাল রাজধানীর শাহবাগসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে জানানো হয়, আগামী ১ মার্চ সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচিসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে যাত্রা এবং ৩ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হবে।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার কারাগারের কক্ষে মুশতাক আহমেদ অচেতন হয়ে যাওয়ার পর হাসপাতালে নেয়া হলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আকস্মিক এই মৃত্যু নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে। সেইসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই কাজ করবে এই কমিটি। কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই সদস্য হলেন- গাজীপুর জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ওয়াসিউজ্জামান চৌধুরী এবং সহকারী কমিশনার উম্মে হাবিবা ফারজানা। দুই কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

এ ব্যাপারে ওয়াসিউজ্জামান চৌধুরী জানান, তারা কাজ শুরু করেছেন। সন্দেহভাজন সব দিকগুলো খতিয়ে দেখে তারা যতো দ্রুত সম্ভব প্রতিবেদন প্রস্তুত করবেন। উম্মে হাবিবা ফারজানা জানান, প্রাসঙ্গিক সব বিষয়গুলো খতিয়ে দেখেই তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে এই তদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করবেন। এদিকে, গত শুক্রবার মুশতাক আহমেদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হলেও, তার রিপোর্ট এখনও পাওয়া যায়নি। তবে মুশতাক আহমেদের লাশের সুরতহাল করার পর গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) জয়দেবপুর থানার এসআই সৈয়দ বায়েজীদ বলেন, আগে বা পরে ঘা হয়েছে এমন লালচে-কালো ছোট ছোট দাগ দেখা গেছে তার পিঠে ও ডান বাহুতে। হাসপাতালে আনার সময় বা গাড়িতে ওঠানোর সময়ও এ দাগ হয়ে থাকতে পারে। বিস্তারিত জানার জন্য ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেতে হবে। প্রতিবেদন পেলে বলা যাবে কী হয়েছিল। তিনি আরো জানান, কারাগারের পক্ষ থেকে মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর ব্যাপারে জিএমপি’র জয়দেবপুর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে। তবে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত মুশতাকের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো মামলা দায়ের করা হয়নি।

এদিকে লাশের ময়নাতদন্ত শেষে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান শাফি মোহায়মেন জানান, তার শরীরে দৃশ্যমান কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি।

অপরদিকে গতকাল দ্বিতীয় দিনের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেছে বিভিন্ন বামপন্থী ছাত্র সংগঠন। এ সময় বিক্ষোভকারীরা দ্রুত সময়ের মধ্যে মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার সেই সঙ্গে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানানো হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শাহবাগ থানার সামনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। বিতর্কিত এই আইন বাতিলের দাবিতে আগামী এক মাস সারাদেশের সব প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনকে সাথে নিয়ে বিক্ষোভ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা। এছাড়া ১ মার্চ সারা দেশে বিক্ষোভ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচি এবং ৩ মার্চ প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় অভিমুখে বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে ছাত্র সংগঠনগুলো।

এর আগে গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন ছাত্র ফেডারেশনের নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি রোকেয়া হল ও রাজু ভাস্কর্যের সামনে দিয়ে শাহবাগের দিকে যায়। শাহবাগ থানার সামনে ওসি মো. মামুন অর রশীদের নেতৃত্বে পুলিশ ছাত্র ফেডারেশনের নেতা-কর্মীদের বাধা দেয়ার চেষ্টা করে। তবে মিনিট দুয়েকের মধ্যে পুলিশ মিছিলটিকে ছেড়ে দেয়। পরে শাহবাগ মোড় ঘুরে থানার সামনে দিয়ে ফের টিএসসিতে আসেন ছাত্র ফেডারেশনের নেতা-কর্মীরা। সেখানে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তারা।

সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি গোলাম মোস্তফা অভিযোগ করেন, মতপ্রকাশের জন্য আজকে টুঁটি চেপে ধরা হচ্ছে। এই বাংলাদেশ আমরা চাইনি। দেশের সর্বত্র দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়েছে। পরিবার ও মাফিয়াতন্ত্র সৃষ্টি করা হয়েছে। বাংলাদেশের সবকিছু আজ হুমকির মুখে। রাষ্ট্রের বিভিন্ন পর্যায় থেকে ক্রমাগত মিথ্যাচার করা হচ্ছে। মিথ্যার ওপর দাঁড়িয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যায় না। মিথ্যুকদের প্রতিহত করতে হবে। মানুষের জাগরণ ছাড়া এই ভন্ড শাসকদের রুখে দেয়া সম্ভব নয়।

গোলাম মোস্তফা বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে আগামী এক মাস সারা দেশে সব প্রগতিশীল সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে আমরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করব। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে বিক্ষোভ করব। সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুজন বলেন, পুলিশের হামলায় বিভিন্ন সংগঠনের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। সাতজনের নামে নয়টি অভিযোগ করেছে পুলিশ। এটি কণ্ঠরোধের চেষ্টা ও সংবিধান লঙ্ঘন। আটকদের না ছাড়া হলে যেকোনো ধরনের পরিস্থিতির জন্য শাহবাগ থানার পুলিশ দায়ী থাকবে। হুঁশিয়ার করতে চাই, জনগণের কাতারে না এলে তারা প্রত্যাখ্যাত হবেন।

জাহিদ সুজন জানান, সব প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনের উদ্যোগে ১ মার্চ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিমুখে ও সারা দেশে বিক্ষোভ হবে। ৩ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অভিমুখে বিক্ষোভ করবেন তারা। তাদের দাবি, লেখক মুশতাক ‘হত্যার’ সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল। সমাবেশের শেষ দিকে ‘জনগণের পক্ষ থেকে’ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল ঘোষণা করেন জাহিদ সুজন। আইনটিকে কণ্ঠরোধকারী ও নিবর্তনমূলক বলে আখ্যা দেন তিনি। পরে আইনটির প্রতি ‘বৃদ্ধাঙ্গুলি’ প্রদর্শন করেন ছাত্র ফেডারেশনের নেতা-কর্মীরা।

এর আগে বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মুশতাক হোসেনের মৃত্যুর প্রতিবাদে ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে মশাল মিছিল বের করলে শাহবাগ মোড়ের কাছে তারা পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। এসময় পুলিশ লাঠিচার্জ করলে অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হন বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে এ ঘটনায় পুলিশ সদস্যকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে শাহবাগ থানায় মামলা হয়েছে। শাহবাগ থানার ওসি মো. মামুন অর রশীদ বলেন, মামলায় আটক ৭ জন ও অজ্ঞাত ১০০-১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

শাহবাগ থানা সূত্র জানায়, পেনাল কোডের ১৪৩/১৪৭/১৪৯/১৮৬/৩৩২/৩৩৩/৩০৭/৩৫৩/৪২৭/১০৯ ধারায় এ মামলা দায়ের করেন শাহবাগ থানার এসআই মিন্টু মিয়া। মামলা নম্বর ৩৪। মামলার তদন্তভার দেয়া হয়েছে এসআই শহীদুল ইসলামকে। পরে মশাল মিছিল থেকে আটক তামজীদ হায়দার, নজিব আমিন চৌধুরী জয়, এএসএম তানজিমুর রহমান, আকিব আহম্মেদ, আরাফাত সাদ, নাজিফা জান্নাত, জয়তী চক্রবর্তীকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে লাঠিসোঁটা, ইটপাটকেল নিয়ে পুলিশের কাজে বাধা দেন ও হত্যার উদ্দেশে আক্রমণ করে গুরুতর আহত করেন। মিছিলকারীরা মশাল দিয়ে পুলিশের ওপর হামলা করেন। এতে পুলিশের অন্তত ১৫ সদস্য আহত হন।

এদিকে, গ্রেফতার সাতজনকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভ‚ঁইয়া এই আদেশ দেন।

আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পুলিশকে হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেফতার সাতজনকে গতকাল আদালতে হাজির করে সাত দিনের করে রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করে পুলিশ। রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, এ ঘটনার ইন্ধনদাতা ও পলাতক আসামিদের খুঁজে বের করার জন্য আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত সাতজনকে রিমান্ডে নেয়ার আবেদন নাকচ করে তাদের কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার এসআই শহীদুল ইসলাম শহীদ ইনকিলাবকে বলেন, আমি মেডিকেলে ডিউটিতে আছি। বিষয়টি জানা নেই। পরে শাহবাগ থানার ওসি মো. মামুন অর রশীদের সাথে যোগাযোগ করা হয়। এ সময় তিনি ইনকিলাবকে বলেন, গ্রেফতারকৃতদের রিমান্ড চাওয়া হয়েছিল। আদালত রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া এ ঘটনায় নতুন কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি বলে জানান ওসি।

উল্লেখ্য, লেখক মুশতাক আহমেদ নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজার থানার ছোট বালাপুর এলাকার মো. আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটনের রমনা মডেল থানার ২০২০ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় অভিযুক্ত ছিলেন। ২০২০ সালের ৬ মে ঢাকা জেলে এবং পরে ২৪ আগস্ট থেকে তিনি কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কারাগারে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে তাকে কারা হাসপাতালে নেয়া হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তদন্তে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কমিটি: মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ এ কমিটি গঠন করে এক আদেশ জারি করেছে। আদেশের অনুলিপি ঢাকার কারা অধিদফতরের কারা মহাপরিদর্শক, গাজীপুর জেলা প্রশাসক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর একান্ত সচিব ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব মহোদয়ের একান্ত সচিবের দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের উপ-সচিব মনিরুজ্জামান স্বাক্ষরিত আদেশে বলা হয়েছে, গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এ গঠিত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে হাজতি বন্দির মৃত্যুর বিষয়ে সরেজমিনে তদন্ত করে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেয়া হলো।

সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. তরুন কান্তি শিকদারকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে অন্যান্যদের মধ্যে রয়েছেন গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল কালাম, ময়মনসিংহ কারা উপ-মহাপরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর কবির, গাজীপুর জেলা কারাগার সহকারী সার্জন ডা. কাসরুন নাহার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপ-সচিব আরিফ আহমেদ।

কমিটির কার্যপরিধিতে বলা হয়েছে, হাজতি বন্দির মৃত্যুতে কারা কর্তৃপক্ষের কোনো প্রকার গাফলতি ছিল কি না? যদি থাকে, দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে হবে। বন্দির কারাগারে আসার পর তার কোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যার বিষয়ে কারা কর্তৃপক্ষ অবহিত ছিলেন কি না? যদি থাকেন সে বিষয়ে যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে কি না? যদি না হয়ে থাকে, দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা এবং কমিটিকে চার কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ কর হলো।

এদিকে, কারা কর্তৃপক্ষও একজন ডিআইজি প্রিজন্সকে প্রধান করে তিন সদস্যের গঠিত কমিটি করেছে। আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।



 

Show all comments
  • Sarif Ahmed ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:১৬ এএম says : 0
    দেশের অবস্থা পাকিস্তান আমল থেকেও খারাপ।
    Total Reply(0) Reply
  • Monir Hossin ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:১৬ এএম says : 0
    ডিজিটাল আইন বাতিল চাই
    Total Reply(0) Reply
  • Khaled Hasin ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:২১ এএম says : 0
    তদন্ত কমিটি করে লাভ কি যেখানে মন্ত্রীরা আগেই বলে দিচ্ছে মুসতাকের মৃত্যু স্বাভাবিক ছিল, বলে আইন নিজস্ব গতিতে চলছে!
    Total Reply(0) Reply
  • আশরাফুল আলম ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:২২ এএম says : 0
    তদন্ত কমিটি ওটা অনেক পুরনো কথা, হারিয়ে গেছে এমন হাজারও তদন্ত কমিটি
    Total Reply(0) Reply
  • Sozib ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:২২ এএম says : 0
    সাগর-রুনি হত্যার কোনো প্রতিবেদন হয়েছে...? মোস্তাকের হত্যার প্রতিবেদন কারা তৈরী করবে...? সবাই তো.....!
    Total Reply(0) Reply
  • Josi Mahamud ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:২৪ এএম says : 0
    দেখেও না দেখার বান করতে হয়। শুনেও না শুনার বাহানা করতে হয়। এই হল আমার দেশ, আমার বাংলাদেশ।
    Total Reply(0) Reply
  • taijul+Islam ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ৯:০৩ এএম says : 0
    দেশের অবস্থা পাকিস্তান আমল থেকেও খারাপ।এ কেমন বাংলাদেশ
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Ramjan Ali Bhuiyan ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১১:৩৭ এএম says : 0
    পাকিস্থান আমলের আইন কানুন বাংলাদেশ অপেক্ষা অনেক উন্নত ও ভাল ছিল.
    Total Reply(0) Reply
  • A Rahman ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১:২১ পিএম says : 0
    Nothing true will be explored by enquiry committee. The result will be dictated by the government, which has lost the confidence of majority of Bangladeshi. Shame on this autocratic government. I hate to think that I was born in Bangladesh, which is now under the rule of the World's number one autocrat, where any criticism of government or administration or of BAL or Hasina is subject to Digital Security Act. This heinous act must be cancelled. It is my democratic right to criticize.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ