পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাগেরহাট জেলার মোংলা থানার ধনখালী গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা কেশব লাল মন্ডলকে জনসম্মুখে লাঞ্ছিত করায় মিঠাখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইস্রাফিল হাওলাদারকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মোংলা শাখা ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়।
লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা কেশব লাল মন্ডল বলেন, মোংলা থানার মিঠাখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইস্রাফিল হাওলাদার বিএনপির সময় ছাত্র শিবিরের ক্যাডার ছিল। পরে কতিপয় নেতাদের সহযোগিতায় আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশ করে যুবলীগের পদ বাগিয়ে নেয়। নৌকা প্রতীকে মিঠাখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর থেকেই শুরু হয় তার দুর্নীতি, টেন্ডারবাজী ও ক্যাসিনো ব্যবসা। চেয়ারম্যান হওয়ার আগে তার আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। তার পিতা ছিল একজন ফেরিওয়ালা। কিন্তু অল্প কয়েক দিনেই কোটি কোটি ঠাকার ব্যাংক ব্যালেন্স ও সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলে। দুটি বিলাসবহুল বহুতল ভবন, অত্যাধুনিক হোটেল, পাজারো গাড়ি, ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে একাধিক প্লট। সরকারি জমিও দখলে রেখেছে। সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে সব নিয়ন্ত্রণ করে।
তিনি বলেন, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের কর্মী হওয়ায় একপর্যায়ে তার নানা অপকর্মের প্রতিবাদ করি। এতে সে আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে জনসম্মুখে আমাকে নানাভাবে লাঞ্ছিত করে এবং অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে। আমি থানায় মামলা করতে গেলেও থানা কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করেনি। এমতাবস্থায় আমি ভয় ও আতঙ্কের মধ্যে জীবন অতিবাহিত করছি। তার হাত থেকে বাঁচতে আমি প্রধানমন্ত্রীসহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি এবং তাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।