পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাতক্ষীরায় সাড়ে তিন বছরে গ্রাম আদালতে দায়েরকৃত ১১ হাজার ৪৭৭টি মামলার মধ্যে ১১ হাজার ৩০১টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। এর মধ্যে ৯ হাজার ৭২৭টি মামলার রায় বাস্তবায়ন হয়েছে। গতকাল সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে জেলা প্রশাসন আয়োজিত গ্রাম আদালত আইন ও নারীবান্ধব গ্রাম আদালত সম্পর্কে অবহিতকরণ ও পরামর্শ সভায় এই তথ্য জানানো হয়।
বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা স্থানীয় সরকার বিভাগের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক তানজিল্লুর রহমান। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল। প্রকল্পের ফ্যাসিলিটেটর এসএম রাজু জবেদের উপস্থাপনায় আলোচনায় অংশ নেন সহকারী কমিশনার মুরশিদা পারভীন, আশাশুনির কাদাকাটি ইউপি চেয়ারম্যান দিপঙ্কর সরকার, কালিগঞ্জের মৌতলা ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান মাহফুজা খানম, সাংবাদিক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াজেদ কচি, হাবিবুর রহমান, সেলিম রেজা মুকুল, রবিউল ইসলাম, ফারুক মাহবুবুর রহমান প্রমূখ।
সভায় জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল বলেন, সমাজে ন্যায় বিচার ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে, টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না। আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় গ্রাম আদালত মাইলফলক। তুচ্ছ ঘটনায় অনেক সময় বিচারপ্রার্থীরা দিনের পর দিন হয়রানির শিকার হন। এই হয়রানি থেকে মুক্তি দিতে গ্রাম আদালত কার্যকর ভূমিকা রাখছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে মামলার সংখ্যা বেশি কিন্তু বিচারকের সংখ্যা কম। ফলে বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে দীর্ঘ সময় লেগে যাচ্ছে। এতে মানুষ অনেক সময় ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়। তাই মানুষ যাতে হয়রানি না হয় সেজন্য গ্রাম আদালত প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। অল্প খরচে স্বল্প সময়ে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করছে গ্রাম আদালত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।