পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রাতিষ্ঠানিক প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দায়েরকৃত মামলা বাতিলে বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের আবেদন আপিল বিভাগও খারিজ করে দিয়েছেন। গকতাল সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগীয় বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদেশের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান বলেন, আদালত মির্জা আব্বাসের আবেদন ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ করে দিয়েছেন। এর ফলে বিচারিক আদালতে মামলা চলতে কোনো বাধা নেই।
এর আগে ২০১৬ সালের ৩০ মার্চ মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি মামলা বাতিলে রুল জারি করেন হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ। পরে ওই রুল খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। ওই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন মির্জা আব্বাস।
মামলায় উল্লেখিত তথ্য থেকে জানা যায়, মির্জা আব্বাস বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকার আমলে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ছিলেন। এ সময় ২০০৬ সালে ‘প্যাসিফিক কেমিক্যালস’ নামক প্রতিষ্ঠানকে তেজগাঁও শিল্প এলাকায় ১৯ দশমিক ৪৪ কাঠার একটি প্রাতিষ্ঠানিক প্লট বরাদ্দ দেন। এ ঘটনায় বিএনপির সাবেক এমপি আলী আসগর লবী, রাজউক কর্মকর্তা মাহফুজুল ইসলামের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। আলী আসগর লবী ‘প্যাসিফিক কেমিক্যালস’র মালিক। এ বরাদ্দের ক্ষেত্রে দুর্নীতি এবং অনিয়ম সংঘটিত হয়েছে-এমন অভিযোগ তুলে ২০০৭ সালের ১৫ জুলাই মামলা করে দুদক। কমিশনের তৎকালিন উপ-পরিচালক (বর্তমানে পরিচালক) সৈয়দ ইকবাল হোসেন মামলার বাদী। এ মামলায় ২০০৮ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মির্জা আব্বাসসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠিত হয়। অভিযোগ গঠনের আদেশের প্রেক্ষিতে মামলাটি বাতিলের জন্য একই বছরের জুলাই মাসে হাইকোর্টে ‘কোয়াশমেন্ট পিটিশন’ দেন মির্জা আব্বাস। শুনানি শেষে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। পরে এ রুল খারিজ হয়ে যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।