পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভাষা দিবস উদযাপনের নামে অপসংস্কৃতি চর্চা পরিহার করতে হবে। ভাষা দিবসের নামে আজ সারাদেশে যে অপসংস্কৃতির হিড়িক পড়েছে, তা প্রতিরোধ করা এদেশের তৌহিদী জনতার প্রাণের দাবি।
এ দায়িত্ব নতুন প্রজন্মকে কাঁধে তুলে নিতে হবে। সাভারস্থ দারুল উলূম কর্ণপাড়া মাদরাসায় বাংলাদেশ আইম্মাহ পরিষদের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস উপলক্ষে ‘বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন প্রসঙ্গে আলেমদের ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আইম্মাহ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শায়খুল হাদিস আল্লামা মহিউদ্দিন রাব্বানী।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এনামুল হক মূসা, জামিয়া ইসলামিয়া লালমাটিয়ার শিক্ষা সচিব মুফতী শরীফুল ইসলাম সুহাইল, সাভার উপজেলা ওলামা পরিষদের মহাসচিব মাওলানা আলী আযম, আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশের তথ্য ও গবেষণা সহ-সম্পাদক মাওলানা আশরাফ মাসরূর, মাওলানা মুঈন আল গালিব, মাওলানা মুস্তফা কামাল, মাওলানা আফসার মাহমুদ, প্রিন্সিপাল মুফতী মাহমুদুল হাসান।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী বলেন, সেক্যুলারিস্টদের কবল থেকে বাংলা ভাষাকে উদ্ধার করে পুতপবিত্র করতে হবে। বর্তমান ইতিহাস বিকৃতকারীগণ এমনভাবে ইতিহাস সৃষ্টির চেষ্টা করছেন, যেন ইসলাম আর বাংলা ভাষার মাঝে দা-কুমড়া সম্পর্ক।
তারা এ কথাই বলতে চান যে, বাংলা ভাষা আন্দোলনের মূল চালিকা শক্তি ছিলেন কমিউনিষ্টরা, ইসলামপন্থীরা নন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।