পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719569359](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত একে অপরের ভূমি, আকাশ এবং সামরিক ঘাঁটি ব্যবহারের বিষয়ে সাম্প্রতিক স্বাক্ষরিত চুক্তিকে ‘সন্দেহ ও উদ্বেগের’ সাথে দেখছে ইসলামাবাদ।
পাকিস্তানী দৈনিক এক্সপ্রেস ট্রিবিউন গতকাল দেশটির সরকারি সূত্রের বরাতে এমন খবর প্রকাশ করেছে। তবে প্রতিবেদনে এও জানানো হয়েছে যে, ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের উদ্বেগ নিরসনে বলা হয়েছে, এই চুক্তি ইসলামাবাদের কৌশলগত স্বার্থকে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত করবে না। গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত একে অপরের ভূমি, আকাশ এবং সামরিক ঘাঁটি ব্যবহারের বিষয়ে চুক্তি সই করে। চুক্তি অনুযায়ী, উভয় দেশ সামরিক সংস্কার কাজ ও রসদ সরবরাহের জন্য পরষ্পরের ভূমি, আকাশ ও নৌঘাঁটি ব্যবহার করবে।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের মতে, সমুদ্রে চীনের ক্রমবর্ধমান আধিপত্য প্রতিরোধের উপায় খুঁজতেই যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত এ চুক্তি করেছে। ‘লজিস্টিকস এক্সচেঞ্জ মেমোরেনডাম অব এগ্রিমেন্ট (এলইএমওএ)’ শিরোনামে ওই দ্বিপাক্ষিক চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মনোহর পারিকর।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অ্যাশটন কার্টার বলেন, এই চুক্তির ফলে পারষ্পরিক বন্ধন ও বিনিময়ের সুযোগ আরও সহজতর হবে। চুক্তি সাক্ষরের পর এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, “এ চুক্তির ফলে প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি ও বাণিজ্য সহযোগিতায় উদ্ভাবনী ও উন্নততর সুযোগ বিনিময় সহজতর হবে বিধায় উভয় দেশই এর গুরুত্বের বিষয়ে একমত হয়েছে।”
উভয় দেশের মূল্যবোধ ও স্বার্থ এবং বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় তারা যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তার উপর ভিত্তি করে দুই দেশ এই প্রতিরক্ষা চুক্তিতে উপনীত হয়েছে বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়। তবে এ চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের সেনা সদস্যরা ভারতে ঘাঁটি গাড়তে পারবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।