পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের হাটবাজারে চাল ও তেলের মূল্য কোনভাবেই কমছে না। ক্রমাগত বাড়ছেই। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে চাল কেজিতে ২-৩ টাকা ও তেল লিটার প্রতি প্রায় ১০ টাকা বেড়ে গেছে। মূল্য স্বাভাবিক রাখতে বাজার মনিটরিং করেও কোন ফল আসছে না। যশোর, খুলনা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, মাগুরা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বেশ কয়েকটি ছোট বড় হাটবাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মোটা চাল ৩৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছিল, আমদানির পরও কমেনি বরং বেড়ে হয়েছে ৪৪ টাকা। আমদানিকৃত স্বর্ণা চাল প্রতিকেজি ৪৪ টাকা বিক্রি হচ্ছে। অথচ দেশি স্বর্ণা চাল ছিল আমদানির আগে ৪২ টাকা।
মিনিকেট ও বাসমতিসহ মোটা ও সরু চাল কেজি প্রতি গড়ে ৩-৪ টাকা বেড়ে গেছে। যশোরের কৃষি বিপণন অধিদফতরের জেলা বাজার কর্মকর্তা মো. সুজাত হোসেন খান দৈনিক ইনকিলাবকে জানান, আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। আমদানিকারকদের কৃষি বিপণন অধিদফতরের ২০১৮ এর ১৭ ধারা মোতাবেক ক্রয়মূল্য, বিক্রয় মূল্য এবং মজুত সম্পর্কে তথ্য দেয়ার জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে। চিঠি বিলি করতে গিয়ে দেখা গেছে, অনেক আমদানিকারকের ঠিকানা সঠিক পাওয়া যাচ্ছে না।
খুচরা চাল ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলামও বললেন, আমদানির পরও নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না চালের মূল্য। প্রায় প্রতিদিন এক আধ টাকা করে বাড়ছে। পাইকারি ব্যবসায়ী, মিলার ও আমদানিকারকদের থেকেই মূলত চালের মূল্য বাড়ানো হয়। আমরা খুচরা ব্যবসায়ী কেজিতে লাভ করি একেবারেই সামান্য।
বাজারে তেলের মূল্য বেড়েই চলেছে। এ কথা বাজার কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন।
সয়াবিন তেল লুজ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১০৪ থেকে ১০৬ টাকা। বোতলজাত তেল ১২৭ থেকে ১৩০ টাকা। এই তেল মূল্য বৃদ্ধির আগে ছিল ৯০ থেকে ৯২ টাকা খুচরা লুজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।