পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর দারুস সালাম থানাধীন এলাকায় আক্তার হোসেন নামে একজনকে হত্যার রহস্য উদঘাটনের দাবি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগের মিরপুর জোনাল টিম। হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গত শুক্রবার রাতে ঢাকা মহানগর ও আশপাশের এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. আব্দুর বাকের খান, মো. আব্দুর রব ও মো. আবুল হাসেম। পরে আদালতের মাধ্যমে তাদের রিমান্ডে নেয়া হয়।
গতকাল ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) এ কে এম হাফিজ আক্তার। তিনি জানান, ভিকটিম আক্তার হোসেন এবং গ্রেফতারকৃতরা একই মহল্লায় থাকার কারণে পূর্বপরিচিত ছিল। ঘটনার প্রায় তিন মাস আগে পাশাপাশি ভাড়াটিয়া হিসেবে তারা থাকতো। গ্রেফতারকৃতরা কয়েকদিন আগে বাসা পরিবর্তন করে অন্য জায়গায় চলে যায়। তবে তারা মাঝে মাঝে ভিকটিমের বাসায় আসা-যাওয়া করতো। ঘটনার প্রায় এক মাস আগে গ্রেফতারকৃত বাকের খান ভিকটিম আক্তার হোসেনের রুম থেকে ২০ হাজার টাকা চুরি করে। পরবর্তী সময়ে গ্রেফতারকৃতদের ধারণা হয়, ভিকটিমের বাসায় অনেক টাকা পয়সা থাকতে পারে। এই ধারণার ভিত্তিতে গ্রেফতারকৃতরা আক্তার হোসেনকে হত্যা করে তার টাকা-পয়সা নিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করে। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী তারা ভিকটিমকে হত্যা করে। প্রসঙ্গত, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি দারুস সালাম থানার ভিকটিম মো. আক্তার হোসেনের ভাড়া বাসার কক্ষে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা প্রবেশ করে হাত-পা বেঁধে, গলা-মুখমন্ডল ও মাথায় গুরুতর আঘাত করে তাকে হত্যা করে। এরপর রুমের দরজা বাইরে থেকে লাগিয়ে সু-কৌশলে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
ওই ঘটনায় দারুস সালাম থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। এদিকে, এ ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া তিন জনকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। গতকাল ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল ইসলামের আদালত রিমান্ডের আদেশ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।