পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পরিবহন সেক্টরের যে বিশৃঙ্খলা হয় সেটা অস্বীকার করার কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার। তিনি বলেন, প্রয়োজনের তুলনায় বেশি যানবাহন থাকার কারণেই সড়কে বিশৃঙ্খলা হয় ও দুর্ঘটনা ঘটে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মিলনায়তনে ‘বেসরকারি বাণিজ্যিক যান্ত্রিক এবং অযান্ত্রিক সড়ক ও নৌযান জরিপ ২০১৯’ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বিআরটিএ চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। মডার্নাইজেশন অব ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টস স্ট্যাটিসটিকস প্রকল্পের আওতায় জরিপটি পরিচালনা করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান জরিপ নিয়ে বলেন, বিআরটিএ’র হিসাব অনুযায়ী প্রতি বছর আমরা ৪ লাখ গাড়ির নিবন্ধন দিচ্ছি। এছাড়া আমাদের ডাটাবেজে ৪৫ লাখের মতো গাড়ির নিবন্ধন রয়েছে। আমাদের জরিপের সঙ্গে বিবিএসের জরিপের কিছুটা ফারাক রয়েছে। তবু আমরা আশা করি এই জরিপ থেকে পাওয়া ফলাফলে আমরা সুফল পাব।
নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, এই জরিপের পরিধি ও বিশ্লেষণে যা দেখছি তা জিডিপিতে বিশেষ অবদান রাখবে। এছাড়া এসডিজির অর্জনেও এই জরিপ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। তিনি বলেন, আমাদের দেশের প্রতিটি জেলার যাত্রীবাহী পরিবহনগুলো শিফট অনুযায়ী চলাচলের কথা থাকলেও তা করছে না। এসব পরিবহন নিজেদের মতো করেই চলছে। সড়কে পরিবহনের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। কিন্তু সড়ক বাড়ছে না। এর থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক তাজুল ইসলাম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।