পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভোটাররা ফিঙ্গার দেয়ার পর নৌকার লোকজনই নৌকায় ভোট দিচ্ছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকায় প্রকাশ্যে ভোট নেয়া হয়েছে ইসিকে অভিযোগ করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল হক ভূঁইয়া। তারপরও ৪র্থ ধাপের পৌরসভার ভোট সুষ্ঠু হয়েছে বলে দাবি করেছে ইসি। চতুর্থ ধাপে ৫৫টি পৌরসভার ভোটে নির্বাচনী সহিংসতায় একজন নিহত ও সাতটি ভোটকেন্দ্র বন্ধের বিষয়টি স্বীকার করে ইসি সচিব হুমায়ুন কবীর খোন্দকার বলেন, আমরা এখন পর্যন্ত সন্তুষ্ট।
গতকাল রোববার ভোট শেষে সন্ধ্যায় রাজধানীর নির্বাচন ভবনে এক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের ইসি সচিব এ তথ্য জানান। ইসি সচিব বলেন, ৫৫টি পৌরসভার ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়। পুরো দেশেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে। নরসিংদীর চারটি ভোটকেন্দ্রে কিছু অনিয়মের কারণে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা সেখানে ভোট বন্ধ করে দেন। নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে একটি কেন্দ্রের ভোট বন্ধ করে দেয়া হয়। শরীয়তপুরের ডামুঢ্যায় দুটি কেন্দ্রের ভোট বন্ধ করা হয়। অর্থাৎ সাতটি কেন্দ্রের ভোট বন্ধ হয়। বাকি ৫০৩টি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সচিব জানান, রিটার্নিং কর্মকর্তারা নির্বাচন কমিশনকে প্রতি ঘণ্টায় যে প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং গণমাধ্যমে যা দেখেছে কমিশন, তাতে আমাদের কাছে মনে হয়েছে, ভোট ভালো হয়েছে। চট্টগ্রামের পটিয়ায় দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর মধ্যে গোলাগুলিতে একজন নিহত হয় এ প্রসঙ্গে হুমায়ুন কবীর বলেন, ঠিকই বলেছেন। পটিয়াতে ভোটকেন্দ্রের বাইরে প্রার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে একজন মারা গেছেন। এটা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্য দুঃখজনক। এটি ঘটুক আমরা কেউ প্রত্যাশা করি না। প্রার্থীদের মধ্যে যে মারামারি হয়েছে সেটা ভোটকেন্দ্রের বাইরে হয়েছে। এটি কেন্দ্রের ভেতরে ভোটগ্রহণে কোনো ধরনের প্রভাব ফেলেনি। ভোটগ্রহণ হয়েছে শান্তিপূর্ণভাবে।
ইসি সচিব বলেন, এটি হলো একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। হঠাৎ করে হয়ে গেছে, একজন লোক মারা গেছে। কিন্তু যারা ভোট দেয়ার, তারা তো ভোটকেন্দ্রে যাবে। যে জায়গায় মারামারি হয়েছে, সেই জায়গায় ভোটাররা তো যাবে না। এ ঘটনার দায় কার? এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, যে খুন হয়েছে, যে দুই প্রার্থী মারামারি করেছে, এর দায় তাদের। কারণ, তারা নিজেরা মারামারি করে খুন হয়েছে। কিন্তু ভোটাররা যারা কেন্দ্রে এসেছেন, ল এনফোর্সিং এজেন্সি যারা ছিলেন, আমাদের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা যারা ছিলেন, তারা প্রত্যেকে রিপোর্ট দিয়েছেন যে, ভোট নেয়ার মতো পরিস্থিতি ছিল, সুষ্ঠু ছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।