পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীতে অস্ত্রসহ ছিনতাইকারি চক্রের আট সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আগ্রাবাদে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে বৃহস্পতিবার রাতে তাদের পাকড়াও করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, এরা গণপরিবহনে উঠে বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি করে এবং সন্ধ্যার পর থেকে ভোর রাত পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ছিনতাই করত।
গ্রেফতার আটজন হল- তাজুল ইসলাম তাজু (৩৬), তুষার হোসেন (২৫), মো. তপু (২২), হায়াত মাহমুদ জীবন (২৩), আনোয়ার হোসেন বাবু (২১), নাজমুল ইসলাম (২৮), আব্দুর রহমান রানা (২০) এবং জনি শাহ (৩২)। তাদের কাছ থেকে একটি এলজি, চারটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে।
ডবলমুরিং থানার ওসি মোহাম্মদ মহসীন জানান, এই চক্রের সদস্যরা দিনে বিভিন্ন রুটের সিটিবাসে উঠে ছিনতাই করে। এসময় তারা পাঁচ শ্রেণিতে ভাগ হয়ে বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। শ্রেণিগুলো হচ্ছে- মহাজন, ঠেকবাজ, মিস্ত্রি, জমাদার এবং পাসম্যান। তারা একসঙ্গে বাসে ওঠে। ৩-৪ জন ঠেকবাজের দায়িত্ব পালন করে টার্গেট করা যাত্রীকে ঘিরে জটলা তৈরি করে। একজন মিস্ত্রি জটলার মধ্যে দ্রুত মোবাইল-মানিব্যাগ হাতিয়ে চোখের পলকে পাসম্যানের কাছে দিয়ে দেয়। পাসম্যান সেটা জমাদারের কাছে দেয় এবং জমাদার দ্রুত গাড়ি থেকে নেমে যায়।
এসময় যাত্রী যদি বুঝতে পেরে চিৎকার করেন, তাকে ঘিরে যারা জটলা তৈরি করেছে তারাও ওই যাত্রীর সঙ্গে যোগ দেয়। মালামাল উদ্ধার করে দেওয়ার কথা বলে তাকে নিয়ে গাড়ি থেকে নেমে যায়। কাছাকাছি কোথাও নিয়ে তাকে মারধর শুরু করে। বাধ্য হয়ে ওই যাত্রী সেখান থেকে পালিয়ে যান। এই কৌশলে তারা গণপরিবহনে ছিনতাই করে।
এছাড়া রাতে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পথচারি ও রিকশারোহীদের কাছ থেকে ছিনতাই করে তারা। গ্রেফতার আট জনের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।