পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামের ইটভাটা বন্ধে হাইকোর্টের দেয়া আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট। লোহাগড়ার ১১ ইটভাটার মালিক হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন চেম্বার কোর্টে। আপিলে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিতের আবেদন জানানো হয়। কিন্তু চেম্বার জাস্টিস ওবায়দুল হাসান আবেদন নামঞ্জুর করে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন। আপিলের শুনানির তারিখ ধার্য করেন আগামী ১৬ আগস্ট। ইটভাটা বন্ধে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ‘হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পীস ফর বাংলাদেশ’র প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ।
আদেশের বিষয়ে তিনি বলেন, চট্টগ্রামের অবৈধ ইটভাটা বন্ধে গত ডিসেম্বরে জনস্বার্থে আমরা একটি রিট করি। রিটের শুনানি শেষে হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ গত ১৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের সকল অবৈধ ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ দেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে জেলার লোহাগাড়ার ১১ ইটভাটা মালিক লিভ টু আপিল করেন। কিন্তু আদালত আপিলকারীদের প্রার্থনা অনুসারে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত কিংবা উচ্ছেদ আদেশের ওপর স্থিতিবস্থা প্রদান করেননি। এ আদেশের ফলে চট্টগ্রামের লোহাগড়ায় লাইসেন্স ব্যতিত পরিচালিত সকল ইটভাটা বন্ধে আর কোন বাধা নেই।
আপিলকারী ইটভাটাগুলো হচ্ছে, শাহ মজিদা ব্রিকস, এ এইচ ব্রিকস, শাহ জব্বারিয়া ব্রিক ফিল্ড, বারো আওলিয়া ব্রিক ফিল্ডস, রুন্তী ব্রিক ম্যানুফাকচারার, আরর ব্রিক ম্যানুফাকচারার, পদ্মা ব্রিকস, মহাজন মসজিদ ব্রিকস, শাহ জব্বারিয়া ব্রিকস, পুটিভিলা মাওলানা ব্রিকস ম্যানুফাকচারার এবং খাজা ব্রিকস। শুনানিতে মনজিল মোরসেদ বলেন, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৪ ধারা অনুসারে কোন ইট ভাটা লাইসেন্স ছাড়া চলতে পারে না। কিন্তু শত শত ইট ভাটা চট্টগ্রামে পরিচালিত হচ্ছে। এগুলো মারাত্মক পরিবেশন দূষণ করছে। যেহেতু লোহাগড়ার আপিলকারীর ইটভাটাগুলির কোন লাইসেন্স নেই সে কারণে হাইকোর্টের আদেশ বৈধ। হাইকোর্টের একই আদেশের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে আরও ২টি আপিল দায়ের করা হয়েছিল। শুনানি শেষে চেম্বার জজ আদালত হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন। কোনো স্থিতাদেশও দেননি।
আপিলকারীদের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মমতাজউদ্দিন ফকির। পরিবেশ অধিদফতরের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাডভোকেট সৈয়দ কামরুল হোসেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।