পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : মৃত্যুদ-প্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর যাবতীয় সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে সরকারি কোষাগারে জমা করার দাবি জানিয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ সাহাব উদ্দিন। তিনি নগরীর ডালিম হোটেলকে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি জাদুঘর বানানোরও দাবি জানান। জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসির রায় বহাল রাখায় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সাহাব উদ্দিন।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে আলবদর প্রধান হিসেবে মানুষের উপর যে অত্যাচার নির্যাতন চালিয়েছিল মীর কাসেম আলী, আদালত তার ফাঁসির রায় বহাল রাখায় আমরা খুশি। ফাঁসির রায় দ্রুত কার্যকর করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ডালিম হোটেলকে মৃত্যুর কারখানায় পরিণত করেছিল মীর কাসেম আলী।
২০১৪ সালের ২ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে কিশোর মুক্তিযোদ্ধা জসিমসহ মোট আটজনকে হত্যার দায়ে মীর কাসেমের মৃত্যুদ-ের আদেশ এসেছিল। ২০১৬ সালের ৮ মার্চ আপিল বিভাগ জসিমকে হত্যার দায়ে মৃত্যুদ- বহাল রাখে। এছাড়া আরও বিভিন্ন অভিযোগে পৃথকভাবে মোট ৫৮ বছরের কারাদ- দেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।