পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719112221](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার
মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর নেটওয়ার্ক দুর্বলতাসহ নানা করণে প্রতিনিতই ঘটছে কল ড্রপের ঘটনা। আর এই কল ড্রপের ফলে গ্রাহকদের বছরে ৩৪৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা ক্ষতি হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন। গতকাল (সোমবার) সংগঠনটির এক বিবৃতিতে বলা হয়, মুঠোফোনের কল ড্রপ একটি অনিয়ম হলেও মুঠোফোন অপারেটরদের এ ব্যাপারে কোন উদ্যোগি না হওয়ায় গ্রাহকদের এ খাতে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হচ্ছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বার বার কল ড্রপ বন্ধ ও গ্রাহকদের আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশনা প্রদান করলেও আজ অবধি কোন ক্ষতিপূরণ গ্রাহকরা পায়নি। বিটিআরসি থেকে এক নির্দেশনায় বলা হয়েছিল মার্চ মাস থেকে মুঠোফোন অপারেটরা ক্ষতিপূরণ প্রদান করবে। কিন্তু সেই নির্দেশনাও উপেক্ষিত রয়েছে। বর্তমানে নিবন্ধিত গ্রাহকের সংখ্যা ১১ কোটি ৭০ লাখ। প্রতিদিন কল ড্রপ হয় ১ কোটি ৬০ লাখ মিনিট। সর্বনিম্ন কল রেটের মূল্য ৬০ পয়সা করে ধরলে প্রতিদিন কল ড্রপের ফলে গ্রাহকের ক্ষতি হয় ৯৬ লাখ টাকা। মাসিক ২৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। যা ১টি আর্থিক বছরে দাঁড়ায় ৩৪৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এই বিপুল পরিমাণ অর্থ গ্রাহকদের কাছ থেকে সূক্ষ্ম কারচুপির মাধ্যমে নিলে গ্রাহকগণ যেমন প্রতারিত হচ্ছে আবার রাষ্ট্রও এ খাতে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে। আমাদের প্রতিবেশি রাষ্ট্র ভারতেও কল ড্রপের ক্ষতিপূরণ তৎক্ষণাত পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশে এর কোন বালাই নেই। মুঠোফোন অপারেটরদের দুর্বল নেটওয়ার্ক টাওয়ার তদারকির অভাব কারিগরি দুর্বলতার ফলেই দিনকে দিন নেটওয়ার্ক সার্ভিস খারাপ থেকে অধিকতর খারাপের দিকে যাচ্ছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে ফোনে কথা বলার সময় কথা ভেঙে ভেঙে আসে। ফলে গ্রাহকগণ বারবার কল কেটে নতুন করে কল দিতে বাধ্য হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।