পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দীর্ঘদিনের উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ঢাকা সফরের মধ্য দিয়ে এই সম্পর্ক আরও গভীর হবে।
গত শনিবার চীনের জিয়াংসু প্রদেশের রাজধানী নানজিং-এ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রাদেশিক নেতৃত্বের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। গতকাল সোমবার ঢাকায় প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বৈঠকে আওয়ামী লীগের পক্ষে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির জিয়াংসু প্রাদেশিক স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সংগঠন বিভাগের মহাপরিচালক ওয়াং জিং নিজ নিজ দলের নেতৃত্ব দেন।
আলোচনা শুরুতেই ওয়াং জিং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ
আজ বিশ্বের কাছে শান্তি, উন্নয়ন ও অগ্রগতির আদর্শ উদাহরণ। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণের উন্নয়নে চীন সব সময়ে বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলেও জানান তিনি।
উন্নয়ন সহযোগিতার জন্য চীন সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বৈঠকে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দু’দেশের জনগণের কল্যাণে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও শিল্প স্থাপনের জন্য সে দেশের নেতৃত্বের প্রতি আহ্বান জানান।
আশরাফ বলেন, শিল্প স্থাপনা, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ও দুই দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে চীন-বাংলাদেশের সম্পর্ক আগামী দিনে আরও জোরদার হবে।
এ সময়ে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়–য়া, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতারসহ কেন্দ্রীয় ১৪ দলের নেতৃবৃন্দসহ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।