পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সহ-সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক বলেছেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে খ্রিষ্টান মিশনারী জনসেবার আড়ালে মুসলমানদেরকে ধর্মান্তরিত করতে ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে সারাদেশে বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে অসংখ্য মুসলিম পরিবারকে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে। এমনটা চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে মহাবিপর্যয় অবধারিত। তাই আলেম সমাজকে খ্রিষ্টান মিশনারীর এই অপতৎপরতার রেুখে দিতে যথাযথ ভূমিকা পালন করতে হবে।
শনিবার দুপুরে নগরীর ভাটারা থানা জমিয়তের উদ্যোগে হাতিবাড়ী মসজিদে আল্লামা নূর হোছাইন কাসেমী (রহ.)এর জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।
আলহাজ মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং থানা জমিয়তের সাধারণ সম্পাদক মুফতী আনীসুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী।
মাওলানা আফেন্দী তাঁর বক্তব্যে বলেন, দ্বীনের দাওয়াতী কাজে আল্লামা নূর হোছাইন কাসেমী (রহ.) যে ভাবে দিবারাত্রি পরিশ্রম করে গেছেন আমাদেরকেও সে ভাবে পরিশ্রম করে যেতে হবে। এতে অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব রাখেন, ঢাকা মহানগর জমিয়তের সহ-সভাপতি ও ভাটারা থানা জমিয়তের সভাপতি মাওলানা মকবুল হোসাইন,মুফতী জাবের কাসেমী,মাওলানা আমজাদ হোসাইন, মাওলানা আমানুল্লাহ ও মাওলানা ইয়াকুব শরীফ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।