পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেড় কোটি টাকার বেশি আত্মসাত মামলায় ওরিয়েন্টাল ব্যাংকের (বর্তমানে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক) তৎকালিন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি)সহ ৫ জনকে কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক শহিদুল ইসলাম এ রায় দেন। দন্ডিতরা হলেন,ব্যাংকটির তৎকালিন ডিএমডি ইমামুল হক, এসভিপি শাহ মো. হারুন, এসএভিপি আবুল কাশেম মাহমুদ উল্লাহ, এভিপি ফজলুর রহমান, ইও তারিকুল আলম, এসইভিপি মাহমুদ হোসেন ও ইভিপি কামরুল ইসলাম। তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের ১ কোটি ৬১ লাখ ৭১ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে-মর্মে উল্লেখ করা হয় রায়ে।
অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদেরকে দন্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় প্রত্যেককে পাঁচ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়েছে রায়ে। দুদক) আইনের ৫ (২) ধারায় আরও পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদন্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়। এসব সাজা একসঙ্গে পরিগণন করা হবে। রায় ঘোষণার আগে কারাগারে থাকা ইমামুল হককে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার অপর ৬ আসামি পলাতক রয়েছেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাসহ সাজা পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
প্রসঙ্গত: মেসার্স আলীম এন্টারপ্রাইজ নামীয় ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে আসামিরা ২০০৫ সালে প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ব্যাংকের ৯৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে। যা ২০১০ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সুদে আসলে ১ কোটি ৬১ লাখ ৭১ হাজার ৫৩২ টাকা। ওই ঘটনায় ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর দুদকের তৎকালিন সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলাটি করেন। ২০১৬ সালের ২৯ ডিসেম্বর ৭জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক (বর্তমানে পরিচালক) ঋত্বিক সাহা। মামলাটির চার্জশিটভুক্ত ১১ জন সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।