পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিকল্পনা, প্রকল্প বাস্তবায়ন ও আইসিটি উইংয়ের উপ-প্রধান কৃষিবিদ মোহাম্মদ মহসীন পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেছেন। শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি সম্প্রসারণ ও ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে তিনি এ ডিগ্রী লাভ করেন। তার গবেষণা অভিসন্দর্ভের বিষয়বস্তু ছিল “কৃষকদের জীবনযাত্রায় জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে অভিযোজিত উন্নত কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহারের প্রভাব”।
ড. মোহাম্মদ মহসীন ১৯৭৮ সালে কুমিল্লার বুড়িচং আনন্দ পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে এসএসসি, পটুয়াখালী কৃষি কলেজ থেকে ১৯৮৫ সালে প্রথম বিভাগে বিএসসি অনার্স (কৃষি) এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট ইন এগ্রিকালচার থেকে জিপিএ ৪.০০সহ (জিপিএ ৪.০০ এর মধ্যে)এমএস ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি তার পিএইচডি’র ৬২ ক্রেডিটের (৩২ ক্রেডিট কোর্স ও সেমিনার এবং ৩০ ক্রেডিট গবেষণাকর্ম) পরীক্ষায়ও জিপিএ ৪.০০ এর মধ্যে জিপিএ ৪.০০ লাভ করেন।
গত ২৬ জানুয়ারি তার ডিফেন্স অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক রেক্টর প্রফেসর ড. আবদুল হালিম ও শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. সাদাতউল্লাহ। তার গবেষণা মূল্যায়ন করেন গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ময়মনসিংহের অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. জুলফিকার রহমান।
তিনি ১৯৬২ সালের ৩১ ডিসেম্বর কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বুড়িচং গ্রামের এক সম্ভান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম মো. সরাফত আলী এবং মায়ের নাম মরহুমা রওশন আরা বেগম।তার ছোটভাই (কাজিন) দৈনিক ইনকিলাবের সাংবাদিক মোহাম্মদ আবদুল অদুদ প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ড. মোহাম্মদ মহসীন ‘ভাষাসৈনিক আবদুর রাজ্জাক মাস্টার ফাউন্ডেশন’র আহবায়ক ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।