পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভূমি ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নে নিবেদিত ছিলেন ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা সার্ভে ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিএসইবি)’র চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন কবির তুষার। তিনি সরকারী দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সংগঠনের সদস্যদের অধিকার আদায়ে মৃত্যুর আগ মুহুর্ত পর্যন্ত কাজ করেছেন।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বিজয়নগরস্থ আইডিএসইবি’র কার্যালয় চত্ত্বরে আয়োজিত শোকসভা ও মিলাদ মাহফিলে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে সংগঠনের নেতারা এসব কথা বলেন। আইডিএসইবি’র মহাসচিব মাঈনুল হক চৌধুরী দুলালের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন. সংগঠনের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. খলিলুর রহমান, বেলাল হোসেন, সোহেল মিয়াজি ও মো. কামাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক নঈমূল ইসলাম ও ইকবাল হোসেন টিটু, যুগ্ম মহাসচিব মো. মিরাজ হোসেন, মো. ইসমাইল হোসেন, মো. আরিফ হোসেন, সরদার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মাহমুদুল হাসান, হামিদুল ইসলাম রিগান ও তরিকুল ইসলাম, কানুনগো সমিতির মহাসচিব মো. সেলিম মিয়া, ড্রাফসম্যান সমিতির সভাপতি ফকির শামসুল প্রমূখ।
শোকসভায় বক্তারা বলেন, নেতা-কর্মীদের প্রিয়পাত্র হুমায়ুন কবির তুষারের মৃত্যুতে আইডিএসইবি পরিবার গভীরভাবে মর্মাহত ও শোকাভিভূত। তিনি সংগঠনের সদস্যদের অধিকার আদায়ের পাশাপাশি মাঠপর্যায়ে সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নে সবসময় সক্রিয় ছিলেন। বিশেষ করে সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনায় ভূমি একটি জটিল বিষয়। সেটাকে নিজের কর্মদক্ষতার গুণে সহজ করে ফেলতেন। সদালাপী এই মানুষটি নিজে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অন্যদের দায়িত্ব পালনে উদ্বুদ্ধ করতেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।