Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯ আশ্বিন ১৪৩১, ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

ভয়ঙ্কর রূপ নিচ্ছে পদ্মা

প্রকাশের সময় : ২৭ আগস্ট, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১১:৪৯ পিএম, ২৬ আগস্ট, ২০১৬

ইনকিলাব রিপোর্ট : বিহারের বন্যার কারণে ভারত ফারাক্কা বাঁধের সবগুলো গেইট খুলে দেয়ায় দ্রুত পানি বেড়ে বাংলাদেশের পদ্মা ভয়ঙ্কর ও বিপদজনক রূপ ধারণ করছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা বলছেন, এই গতিতে পানির উচ্চতা বাড়তে থাকলে পদ্মার বিভিন্ন পয়েন্টে ২৪ থেকে ২৮ ঘণ্টার মধ্যে তা বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মীর মোশাররফ হোসেন জানান, গঙ্গা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে ভারত ফারাক্কা বাঁধের ১০৬টি গেইটের সবগুলোই খুলে দিয়েছে। এ কারণে গত এক সপ্তাহ ধরে রাজশাহী পয়েন্টে পদ্মার পানির উচ্চতা প্রতিদিন প্রায় ১২ থেকে ১৩ সেন্টিমিটার করে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে হুমকির মুখে পড়েছে রাজশাহী নগরীর কয়েকটি এলাকার পদ্মার তীর রক্ষা প্রকল্প কাজ। ইতোমধ্যেই বুলনপুর এলাকায় শহর রক্ষা বাঁধের নিচে পদ্মার তীর রক্ষা প্রকল্পের চারটি স্থান সামান্য দেবে গেছে। বালির বস্তা ফেলে মাটি ধরে রাখার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ। এ স্থানগুলো ধসে গেলে শহর রক্ষা বাঁধ হুমকির মুখে পড়বে বলে জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা। এ ছাড়া পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে তলিয়ে যাচ্ছে পদ্মার উভয় তীরের নিম্নাঞ্চল। তলিয়ে যাচ্ছে স্থাপনা, বাড়িঘর ক্ষেত খামার। সর্বস্ব হারাচ্ছে জনগণ। রাজশাহীতে ভাঙনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পবা উপজেলার হরিপুর ও হরিয়ান ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম। বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় পদ্মা নদীতে পানির উচ্চতা পাঙ্খা পয়েন্টে ১২ সেন্টিমিটার, রাজশাহী পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার ও হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল সকাল পর্যন্ত ওই তিন পয়েন্টে বিপদসীমার যথাক্রমে ১৭, ২২ ও ২১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হাচ্ছিল পদ্মা। পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষের মতে, এভাবে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে আজ (শনিবার) রাতে তা বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে।
কুষ্টিয়ায় পদ্মানদীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ এলাকায় পানি বাড়ছে। দৌলতদিয়া উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নের ১৮টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদ্মার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করবে বলে আশঙ্কা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এদিকে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলায় ব্যাপক ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। পদ্মার ভাঙনে গত ২৪ ঘণ্টায় জাজিরা উপজেলার একটি গ্রামের ১৫০টি পরিবার গৃহহীন হয়েছে। রাস্তা ঘাট মসজিদ ভেঙ্গে পদ্মার বুকে বিলীন হয়ে গেছে। এ নিয়ে গত ২০ দিনের ভাঙনে গ্রামটির প্রায় ৬০০ পরিবার গৃহহীন হয়েছে। গতকাল দুপুর ১২টার দিকে ভাঙনকবলিত এলাকায় যান জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হোসাইন খান। তিনি নদী তীরবর্তী এলাকা থেকে গ্রামবাসীকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার আহ্বান জানান। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা ও পুনর্বাসনের আশ্বাস দেন।
কুষ্টিয়া পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী নৈমূল হক গতকাল বলেন, যে গতিতে পানি বাড়ছে, এতে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদ্মা নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করবে। তিনি বলেন, ভারতের বিহার রাজ্যে প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। ভারত তাদের ফারাক্কা বাঁধের সব দরজা খুলে দিয়েছে। এসব কারণে পদ্মায় পানি বেড়ে যাচ্ছে।
পাউবো সূত্রে জানা যায়, পদ্মানদীতে পানির বিপদসীমা হচ্ছে ১৪ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার। সেখানে গতকাল দুপুর ১২টার দিকে পানি প্রবাহিত হচ্ছে ১৪ দশমিক ০৬ সেন্টিমিটার। পানি বিপদসীমা থেকে মাত্র পয়েন্ট ১৯ সেন্টিমিটার দূরে। পাউবোর পানি পরিমাপ কাজে নিয়োজিত এক কর্মকর্তা জানান, প্রতি তিন ঘণ্টায় ২ সেন্টিমিটার করে পানি বাড়ছে। গত ১৮ আগস্ট পদ্মায় পানির মাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৩২ সেন্টিমিটার। ১৯ আগস্ট ছিল ১৩ দশমিক ৪০ সেন্টিমিটার। ২৫ আগস্ট ছিল ১৩ দশমিক ৯০ সেন্টিমিটার। পদ্মার পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর প্রধান শাখা গড়াই নদেও অব্যাহতভাবে পানি বাড়ছে। পাউবো বলছে, পদ্মা ও গড়াই নদের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা ও বাঁধগুলোতে নজর রাখা হচ্ছে।
গত তিন চারদিন ধরে অব্যাহতভাবে পদ্মা নদীর পানি বাড়ায় দৌলতদিয়া উপজেলার চিলমারী চরাঞ্চলের ১৮ গ্রামের ৪০ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়েছে। গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছে এসব মানুষ। সাম্প্রতিকসময়ে বন্যায় এত ক্ষতি হয়নি।
পদ্মায় পানি বাড়ছে হু হু করে
রাজশাহী ব্যুরো : পদ্মায় পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। গতকাল আরো ১১ সেন্টিমিটার পানি বেড়ে এখন বিপদসীমার ১৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিপদসীমা হলো ১৮ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার। নদীতে পানি বেড়ে যাওয়ায় বন্যাদুর্গত মানুষের সংখ্যা আরো বেড়েছে। পানি বাড়ার সাথে সাথে ঝড়-বৃষ্টি আরো বিপাকে ফেলেছে। গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে হঠাৎ করে প্রবল বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায়। সাথে ছিল বৃষ্টি। কদিন ধরে ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় এর ভিত বেশ নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বিশেষ করে কাঁচা ঘরবাড়ি। খুঁটির গোড়া নরম হয়ে থাকায় প্রবল বাতাসের তোড় আর আছড়েপড়া ঢেউয়ে অনেক কাঁচাঘর হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ে। নগরীর তালাইমারী বাজে কাজলা পশ্চিমের জিয়ানগর বুলনপুর হরিপুর ইউনিয়নের বশরী হাড়–পুর, নবগঙ্গা সোনাইকান্দি বেড়পাড়া খোলাবোনা গহমাবোনা এলাকা প্লবিত হয়েছে। পদ্মার চরাঞ্চলের মানুষ কৃষিকাজ ছাড়া ব্যাপকভাবে গবাদিপশু পালন করে। হাজার হাজার গবাদিপশু নিয়ে পড়েছে বিপাকে। নিজেদের খাদ্য সংকটের পাশাপাশি গবাদি পশুর খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। মধ্যচর ছেড়ে আসা বেশকিছু মানুষ গবাদি পশু নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে হরিয়ান ইউপি মাঠ, কাজলা রেডিও সেন্টার ও সাইন্স ল্যাবরেটরি মাঠে। হরিয়ান ইউপি চেয়ারম্যান মফিদুল ইসলাম বাচ্চু জানান, পানিবন্দী মানুষ মানবেতর অবস্থায় দিনযাপন করছে। হরিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বজলে রিজভী আল হাসান মুনজিল জানান, তার এলাকায় শত শত মানুষ পানিবন্দী। নবগঙ্গা এলাকার বেশকিছু ঘরবাড়ি চলেগেছে নদীর পেটে। চরমাঝারদিয়াড়ের লোকজন গবাদি পশু নিয়ে বেকায়দায় রয়েছে। এলাকার এমপি আয়েন উদ্দিন এলাকা ঘুরে দেখেছেন।
গোদাগাড়ী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি
গোদাগাড়ী (রাজশাহী) থেকে মো. হায়দার আলী : ভারত থেকে ধেয়ে আসছে বন্যা, গোদাগাড়ীসহ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়েছে। গোদাগাড়ী শহর রক্ষা বাঁধে ফাটল দেখা দেয়ায় দেড় শতাধিক ঘরবাড়ি হুমকির মুখে পড়েছে। চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নের মানিকচক, বেয়ারমারী, ড্যাঙ্গাপাড়া অর্ধশতাধিক পরিবার নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে, হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। হাজার হাজার একর জমির ধান, পাট, ভূট্টা, পটল, করলা, শাক সবজি পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মো: সানাউল্লাহ বলেন, সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ৪০জন পরিবারের মাঝে ২হাজার টাকা, আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত ২৮জন পরিবারের মাঝে ১ হাজার টাকা ও ৩০ কেজি চাল বিতরণ করা হয়েছে। বিতরণের সময় উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ইসহাক, ভারপ্রাপ্ত ইউএনও মো. মুনির হোসেন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হাসানুজ্জামান ফৌজদার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বদিউজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ উপ¯ি’ত ছিলেন। ভারতে প্রবল বর্ষণের কারণে বিভিন্ন নদনদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় ফারাক্কার সবগুলি গেট খুলে দেয়া হচ্ছে। প্রতি বছরের মত দু’দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক উপেক্ষা করে প্রতি বর্ষা মৌসুমেই ভারত এমনটি করে থাকে। প্রতিরোধের ব্যবস্থা না থাকার কারণে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যে যা ঘটার তাই ঘটে।
রাজশাহীর জেলার গোদাগাড়ী উপজেলাসহ পৌরসভা এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার চাঁপাই সদর উপজেলার চরাঞ্চলের লাখ লাখ মানুষের মাঝে ধেয়ে আসা বন্যা ও নদীভাঙনের আতঙ্ক বিরাজ করছে।
চর আষাড়িয়া দহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সানাউল্লাহ বলেন, গত বছর নদীভাঙনে শতাধিক ঘরবাড়ি, মসজিদ, ফসলি জমি, ৩ শতাধিক ফলদ গাছ নদীভাঙনে বিলীন হয়েছিল। উপজেলা চেয়ারম্যান মো. ইসহাক বলেন যতটুকু ত্রাণসামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে ততটুকু দ্রুত সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। পদ্মা মাহনন্দা নদীর ভাঙন থেকে গোদাগাড়ী ও চাঁপাই সদর উপজেলাবাসী রক্ষা করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।
কুষ্টিয়ায় পদ্মার পানির বিপদসীমা ছুঁইছুঁই
কুষ্টিয়া জেলা সংবাদদাতা : ভারত ফারাক্কা বাঁধের দরজা খুলে দেয়ায় পদ্মা নদীর হার্ডিঞ্জ সেতু এলাকায় পানি বিপদসীমা ছুঁইছুঁই করছে। প্রতি তিন ঘণ্টায় ২ সেন্টিমিটার করে পানি বাড়ছে। পানি বাড়ার গতি অব্যহত থাকলে আগামী ৪৮ ঘন্টায় বিপদসীমা অতিক্রিম করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা। এদিকে হঠাৎ করে পদ্মায় পানি বাড়ায় দৌলতপুর উপজেলা চিলমারি ও রামকৃঞ্চপুর ইউনিয়নের ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।
জানতে চাইলে কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নৈমূল হক বলেন, যে গতিতে পানি বাড়ছে তাতে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় পদ্মার পানি বিপদসীমা অতিক্রম করবে। আমাদের টিমের সদস্যরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছে।
কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা নদীতে পানির বিপদসীমা হচ্ছে ১৪ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার। সেখানে আজ দুপুর বারটায় পানি প্রবাহিত হচ্ছে ১৪ দশমিক ০৬ সেন্টিমিটার। বিপদসীমা থেকে মাত্র পয়েন্ট ১৯ সেন্টিমিটার দূরে।
জাজিরায় ভাঙনে ১৫০ পরিবার গৃহহীন
শরীয়তপুর জেলা সংবাদদাতা : শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার কু-েরচর ইউনিয়নের কলমিরচর গ্রামে বৃহস্পতিবার রাত থেকে গতকাল শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত নদীভাঙনে ১৫০টি পরিবার গৃহহীন হয়েছে। এ নিয়ে গত ২০ দিনের ভাঙ্গনে গ্রামটির ছয় শত পাঁচটি পরিবার গৃহহীন হয়েছে। হঠাৎ পদ্মা নদীর পানি বাড়তে থাকায় নদীতে প্রবল ¯্রােত তৈরি হয়েছে। ¯্রােতের কারণে বৃহস্পতিবার রাত হতে কলমিরচর গ্রামে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। এছারা চলতি মাসের ৬ তারিখ থেকে কলমিরচর গ্রামটিতে ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়। ১৩ আগষ্ট ভাঙ্গনে কলমিরচর বাজারটি বিলীন হওয়ায় ২৩০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অন্যত্র সরিয়ে নিতে হয়েছে।
শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে ভাঙনকবলিত এলাকায় যান জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হোসাইন খান। তিনি নদীর তীরবর্তী এলাকা থেকে গ্রামবাসীকে দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার আহ্বান জানান। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা ও পুনর্বাসনের আশ^াস দেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ভয়ঙ্কর রূপ নিচ্ছে পদ্মা
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ