পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নতুন করে আরো ৩ লাখ ৪৬ হাজার টন সেদ্ধ চাল আমদানির অনুমতি পেল ১১৩টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। অনুমতির এই চিঠি খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে পাঠানো হয়েছে। গতকাল রোববার ৬৪টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ টন চাল এবং গত ৬ জানুয়ারি ৪৯টি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ ৭৪ হাজার ৫০০ টন চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে।
এর আগে গত ৫ জানুয়ারি ১৯টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে সোয়া ২ লাখ টন ও ৩ জানুয়ারি ১ লাখ ৫ হাজার টন সেদ্ধ চাল আমদানির জন্য ১০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছিল খাদ্য মন্ত্রণালয়।
সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, লাগামহীন চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়। এবার আমন মৌসুমে মোটা চালের দাম ৫০ টাকা ছুঁয়েছে। চালের দাম দুর্ভোগে ফেলেছে সাধারণ মানুষকে। এই পরিস্থিতিতে গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে চাল আমদানির শুল্ক ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করার ঘোষণা দেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। শুল্ক কমিয়ে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় চাল আমদানির কথাও ওইদিন জানিয়েছিলেন খাদ্যমন্ত্রী। পরে চাল আমদানি করতে ইচ্ছুক ব্যবসায়ীদের আবেদন করার জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই আবেদনের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ জানুয়ারি। আবেদন পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যাচাই-বাছাই করে অনুমতিও দিয়ে দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ ভাঙ্গা দানাবিশিষ্ট বাসমতি নয় এমন সেদ্ধ চাল শর্তসাপেক্ষে আমদানির জন্য অনুমতি দেয়া হয়েছে বলে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। চাল আমদানির শর্তে বলা হয়েছে, বরাদ্দপত্র ইস্যুর ৭ দিনের মধ্যে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে হবে। এ সংক্রান্ত তথ্য খাদ্য মন্ত্রণালয়কে তাৎক্ষণিকভাবে ই- মেইলে জানাতে হবে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে যারা ১ থেকে ৫ হাজার টন বরাদ্দ পেয়েছেন, তাদের এলসি খোলার ১০ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ২০ দিনের মধ্যে বাকি চাল বাজারজাত করতে হবে।
এছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান ৫ হাজার ১ টন থেকে ২০ হাজার টন বরাদ্দ পেয়েছে তাদের এলসি খোলার ১৫ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ৩০ দিনের মধ্যে বাকি ৫০ শতাংশ চাল এনে বাজারজাত করতে হবে বলে শর্ত দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।