পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীর কাকরাইলে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হয়েছে উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক ছাত্রী। আহতের নাম সুরাইয়া আক্তার রিশা (১৪)। সে ওই স্কুলের ৮ম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত। গতকাল বুধবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে কাকরাইলের ফুটওভার ব্রিজে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে
কাকরাইলে ছুরিকাঘাতেভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন, ছাত্রীর পেটের বাম পাশে ও বাম হাতে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। তার বাসা বংশাল থানার সিদ্দিক বাজার এলাকায়।
উইলস লিটল ফ্লাওয়ারের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র রাফি জানায়, সে ফুটওভার ব্রিজের নিচ দিয়ে কলেজে যাচ্ছিল। এ সময় চিৎকার শুনে ফুটওভার ব্রিজের ওপরে গিয়ে রিশাকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকা এবং একজনকে দৌড়ে পালাতে দেখেন। এরপর রিশাকে উদ্ধার করে কাকরাইলের একটি ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়।
রমনা থানার ওসি মশিউর রহমান জানান, রিশার পরিবারের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি বিভিন্নভাবে পুলিশ হামলাকারীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
রিশার মা তানিয়া হোসেন জানান, ৫ থেকে ৬ মাস আগে রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে অবস্থিত ইস্টার্ন মল্লিকা শপিং মলের বৈশাখী টেইলার্সে একটি জামা বানাতে দেয় রিশা। ওই সময় তার মোবাইল নম্বরটিও দেয়া হয়। এরপর থেকে ওই টেইলার্সের একজন কাটিং মাস্টার তার মেয়েকে প্রায়ই ফোন করে উত্ত্যক্ত করত। পরে বাধ্য হয়ে ফোনের সে সিমটি বন্ধ করে দেয়া হয়। এরপর স্কুলে আসার পথে প্রায়ই ওই কাটিং মাস্টার তার মেয়েকে বিরক্ত করতো। স্কুলের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতো। তানিয়া হোসেনের ধারণা, ওই কাটিং মাস্টার এ ঘটনা ঘটাতে পারে। তার নাম জানা নেই। তবে ওই ছেলের চেহারা দেখলে তিনি চিনতে পারবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।