পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী ঐক্য আন্দোলন ঢাকা মহানগরীর আমীর মোস্তফা বশিরুল হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মো. আবু বকর সিদ্দিক এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেছেন, দেশের ২০ হাজারেরও বেশি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এসব কেন্দ্রে বিভিন্ন ধরনের সঙ্গীত শেখানো হবে। বিশেষ করে দেশাত্মবোধক গান, রবীন্দ্র সঙ্গীত, নজরুল সঙ্গীত, আধুনিক সঙ্গীতসহ বিভিন্ন অঞ্চলের লোকজসঙ্গীত রয়েছে।
দুঃখজনক হলো এসব কেন্দ্রে কেরাত, হামদ, না’ত ও ইসলামী সঙ্গীত এর বিষয়টি সম্পূর্ণ এরিয়ে যাওয়া হয়েছে। শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে ইসলামী কৃষ্টি-কালচার ভিত্তিক সংস্কৃতিচর্চা না হলে এদেশের তৌহিদি জনতা কোনভাবেই অপসংস্কৃতি মেনে নিবে না। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান এসব সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সিলেবাসের মধ্যে কেরাত, হামদ, না’ত ও ইসলামী সংগীত অন্তর্ভুক্ত এবং এসব বিষয়ের প্রশিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে। তা না হলে ওইসব সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ধর্মহীনতার অভয়ারণ্যে পরিণত হবে। যা তৌহিদী জনতা কোনভাবেই বরদাশত করবে না। প্রয়োজনে আন্দোলন করতে বাধ্য হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।