পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে জিম্মি উদ্ধার অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গিসহ ছয়জনের ডিএনএ নমুনার সঙ্গে তাদের বাবা-মায়ের ডিএনএ নমুনায় মিল পাওয়া গেছে। এখন স্বজনরা চাইলে এসব জঙ্গির লাশ তাদের পরিবারের সদস্যরা গ্রহণ করতে পারবে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপ-কমিশনার মাসুদুর রহমান একথা জানিয়েছেন।
মাসুদুর রহমান বলেন, গত সোমবার ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম বিভাগে ডিএনএ পরীক্ষার ফলাফল এসেছে। এতে দেখা গেছে, নিহত জঙ্গিদের প্রত্যেকের সঙ্গে তাদের পরিবারের সদস্যদের ডিএনএ মিলেছে। তিনি আরো বলেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা যদি মনে করেন মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে লাশগুলোর আর প্রয়োজন নেই, তাহলে তিনি লাশ তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করতে পারেন। তবে এর জন্য স্বজনদের লাশ গ্রহণের জন্য আবেদন করতে হবে।
গুলশানের জিম্মি উদ্ধার অভিযানে নিহত পাঁচ জঙ্গির মধ্যে নিবরাস ইসলাম নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ছিলেন। আর রোহান ইবনে ইমতিয়াজ ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং মীর সামিহ মোবাশ্বের স্কলাস্টিকার ছাত্র। পুলিশ বলছে, অভিযানে নিহত বগুড়ার ধুনট উপজেলার কৈয়াগাড়ী গ্রামের শফিকুল ইসলাম উজ্জ্বল এবং শাহজাহানপুর উপজেলার খায়েরুজ্জামান ওরফে পায়েল মাদরাসার ছাত্র ছিলেন। এছাড়া জঙ্গিদের সহায়তাকারী সন্দেহে অভিযানে নিহত হন হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁর বাবুর্চি সাইফুল ইসলাম চৌকিদার। হামলাকারী ও সহযোগিতাকারী হিসেবে চিহ্নিত ছয়জনের লাশ এখনো রয়েছে ঢাকা সিএমএইচ’র মরচুয়ারিতে। গুলশান বেকারির এ হামলার ঘটনায় নিহতদের আসামি করে গুলশান থানায় মামলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।