পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম শীর্ষ সংগঠক, জাতীয় নেতা আবদুর রাজ্জাকের নবম মৃত্যুবার্ষিকীতে আজ বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলা সমিতি, ঢাকা'সহ বিভিন্ন সংগঠন।
এ সময় ঢাকাস্থ গোসাইরহাট উপজেলা সমিতির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, গোসাইরহাট উপজেলা সমিতি, ঢাকা'র পক্ষে আহবায়ক আব্দুল হান্নান উকিল, মাহবুব মোল্লা, মোজাম্মেল হক সরদার, আহমেদ হোসেন ডি,এম,ইমরান সারেং, আলমগির বাছার, হুমায়ুন গাজী, লাল্টু বেপারী, বাবলু সরদার সহ অন্যান্য গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
২০১১ সালের ২৩ ডিসেম্বর লন্ডনের কিংস কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬৯ বছর বয়সে তিনি মারা যান। তিনি কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন।
সংগ্রাম মুখর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী আব্দুর রাজ্জাক তার সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছিলেন বাঙালির স্বাধিকার, স্বাধীনতা, শান্তি ও সামাজিক মুক্তির আন্দোলনে। ছাত্রজীবন থেকে আমৃত্যু তিনি ছিলেন বাঙালি জাতির প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে প্রথমসারির সংগঠক ও নেতা।
৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ৬-দফা আন্দোলন, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তিনি ১৯৬৬-১৯৬৭ ও ১৯৬৭-১৯৬৮ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
আব্দুর রাজ্জাক ১৯৭০ সালে প্রথমবারের মতো জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৭৩, ১৯৯১, ১৯৯৬ এবং ২০০৯ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হন। ১৯৯১, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ২টি করে আসনে সাংসদ নির্বাচিত হন।
তিনি ১৯৭৯ ও ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আব্দুর রাজ্জাক পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।