পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মোবাইল ফোন অপারেটর প্যাসিফিক টেলিকম বাংলাদেশ লিমিটেড সিটিসেলের কার্যক্রমে বিটিআরসিকে হস্তক্ষেপ না করার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
গতকাল সোমবার সিটিসেল করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতের আদেশে বলেছেন, ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাদের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে পারবে সিটিসেল। এদিকে, সিটিসেলের বিলুপ্তি সংক্রান্ত আবেদনের শুনানির জন্য আগামী ৪ সেপ্টেম্বর ঠিক করেছেন। আদালতে সিটিসেলের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ। আদালতে চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন তানজিব-উল-আলম। বিটিআরসির পক্ষে শুনানি করেন অখন্দকার রেজা-ই রাকিব।
এর আগে গত ১৭ আগস্ট বুধবার সিটিসেলের বিরুদ্ধে পাওনা আদায়ে হাইকোর্টে মামলা করেন অন্যতম অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক। ওইদিন শুনানিকালে বিটিআরসি তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। সিটিসেলের কাছে তাদের পাওনা ৩ কোটি ৬৬ লাখ ৩৩ হাজার মার্কিন ডলার। এই মামলায় বিটিআরসি বিবাদী করা হয়। ২৩ আগস্ট থেকে সিটিসেলের সকল কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দেয়া হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে। এর বিপরীতে একদিন সময় হাতে নিয়ে সিটিসেলের পক্ষ থেকে আপিল করার পর সোমবার হাইকোর্ট নির্দেশনা দিয়ে এ সংক্রান্ত রুল জারি করেন। সিটিসেলের কাছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে সরকারের। বারবার তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও টাকা পরিশোধ না করায় এ সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ইতোপূর্বে সিটিসেলের প্রায় পাঁচ লাখ গ্রাহককে অন্য অপারেটরের সেবা গ্রহণ করারও পরামর্শও দেয়া হয়েছে। এর আগে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা, বিটিআরসি ১৬ আগস্টের মধ্যে গ্রাহকদের অন্য অপারেটরের সেবা নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছিল। বিটিআরসির আইনজীবী জানিয়েছেন তাদের পাওনা ৪শ’ ৭৭ কোটি টাকা যাতে প্রথমেই পান সে বিষয়টি আদালতকে জানিয়েছেন তারা। আর সিটিসেলের আইনজীবী বলেছেন, শিগ্গিরই শেয়ার বিক্রির টাকা এলে শোধ করা হবে দেনা, তখন সিটিসেল বিলুপ্ত ঘোষণার প্রয়োজন হবে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।