পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দুর্নীতির মামলায় তিন বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের আপিলের শুনানির দিন ধার্য হতে পারে আজ (মঙ্গলবার)। বিচারপতি ভবানী প্রসাদ সিংহের হাইকোর্ট বেঞ্চে দিন ধার্যে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদন শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান এ মামলায় আপিল শুনানির দিন ধার্য করতে গতকাল সোমবার হাইকোর্টের ওই বেঞ্চে আবেদন জানান। পরে শুনানির দিন ধার্যের জন্য মামলাটি ওই বেঞ্চে মঙ্গলবারের কার্যতালিকায় এসেছে। ২০১২ সালের ২৬ জুন সাজার রায়ের বিরুদ্ধে হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের আপিলে পক্ষভুক্ত হয়েছে দুদক। ওইদিন বিচারপতি খোন্দকার মুসা খালেদ ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ আপিলে পক্ষভুক্ত হতে করা দুদকের আবেদন মঞ্জুর করেন।
১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর থেকে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট থাকাকালে বিভিন্ন উপহার রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে এরশাদের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগে ১৯৯১ সালের ৮ জানুয়ারি তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর উপ-পরিচালক সালেহ উদ্দিন আহমেদ সেনানিবাস থানায় মামলাটি করেন। মামলায় এক কোটি ৯০ লাখ ৮১ হাজার ৫৬৫ টাকা আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়। ওই মামলায় ১৯৯২ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের রায়ে এরশাদের তিন বছরের সাজা হয়। একই সঙ্গে ওই অর্থ ও একটি টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়ি বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দেওয়া হয়। এ রায়ের বিরুদ্ধে এরশাদ ১৯৯২ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন। আদালত আপিল গ্রহণ করে রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন ও নিম্ন আদালতের নথি তলব করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।