পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, সামুদ্রিক মৎস্য আইন নিয়ে কোনোভাবেই ভীত হওয়ার প্রয়োজন নেই। কেউ বেআইনি কাজ করলে আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সামুদ্রিক মৎস্য আইন ২০২০ নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, তবে আইনের যাতে কোনো অপব্যবহার না হয়, সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সতর্ক থাকতে হবে। আইনের বিধি-বিধান দিয়ে কাউকে যেন জিম্মি করা না হয়, কোনো অনিয়ম যাতে না হয়, এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। শ ম রেজাউল করিম বলেন, শেখ হাসিনা সরকার কখনো গণবিরোধী আইন করে না। কোন যৌক্তিক দাবি থাকলে সরকার সর্বোচ্চ সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করে। কোনো প্রক্রিয়ায় ভুল বোঝাবুঝি বা সুবিধা-অসুবিধা থাকলে তা সমাধান করা হবে। কিন্তু কোনো সমাধানের প্রক্রিয়া অনাকাঙিক্ষত ভূমিকায় যাতে নষ্ট না হয়ে যায়। সরকার মানুষের সুবিধা-অসুবিধা বিবেচনা করতে চায়, উদ্ভূত সমস্যা সমাধান করতে চায়। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী শামস্ আফরোজ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তৌফিকুল আরিফ, যুগ্ম সচিব মো. হামিদুর রহমান, বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নূরুল কাইয়ুম খান, প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট ভাইস অ্যাডমিরাল (অব.) জহির উদ্দিন আহমেদ, মহাসচিব মসিউর রহমান চৌধুরীসহ অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।