পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বৃহস্পতিবার রাতে হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাৎক্ষণিকভাবে বাংলাদেশ হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমীকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। নূর হোসাইন কাসেমী বেশ ক’দিন ধরেই অসুস্থতায় ভুগছিলেন।
শুক্রবার সকালে কাসেমীর প্রেস সেক্রেটারি মুনির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গত ১ ডিসেম্বর শ্বাসকষ্ট হওয়ায় তাকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তার সর্দি-ঠান্ডা, শ্বাসকষ্ট ও ফুসফুসে ইনফেকশনসহ বার্ধক্যজনিত একাধিক রোগ রয়েছে। গত কয়েক দিন ধরে কাসেমীর শারীরিক অবস্থা অস্থিতিশীল ও অবনতির দিকে যাচ্ছিল। পরে চিকিৎসকের পরামর্শে বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে ইউনাইটেড হাসপাতালের হাই ডিপেন্ডসি ইউনিটে (এইচডিইউ) নেওয়া হয়েছিলো। সন্ধ্যায় অবস্থা খারাপের দিকে গেলে সিসিইউতে নেওয়া হয়। পরে স্বাস্থ্যের আরও অবনতি ঘটায় আইসিইউতে নেওয়া হয়।
কাসেমীর ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্ট থাকলেও করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ ফলাফল এসেছে বলেও জানান মুনির আহমেদ। রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. তারেক আলম এর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিচ্ছেন তিনি।
নূর হোসাইন কাসেমী হেফাজতে ইসলাম প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটির ঢাকা মহানগর সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন। সংগঠনের আমির আল্লামা আহমদ শফির মৃত্যুর পর গত ১৫ নভেম্বর নতুন করে কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটিতে আল্লামা বাবুনগরীকে আমির ও নূর হোসাইন কাসেমীকে মহাসচিব নির্বাচিত করা হয়।
এছাড়াও তিনি জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদরাসার মুহতামিম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব, বেফাকের সহসভাপতি ও আল-হাইয়া বোর্ডের কো-চেয়ারম্যান দায়িত্ব পালন করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।