পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভাস্কর্য বিরোধী বক্তব্যে সহযোগিতা করার অভিযোগে এবার বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তার ছেলে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করা হয়েছে। বুধবার (৯ ডিসেম্বর) জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম সত্যব্রত শিকদারের আদালতে এ মামলা করেন।
এছাড়াও ভাস্কর্যবিরোধী বক্তব্য দেয়ায় হেফাজত ইসলামের আমির জুনায়েদ আহমেদ বাবুনগরী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মুহাম্মদ মামুনুল হক ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সৈয়দ ফয়জুল করিমকেও মামলার আসামি করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে নেটিজেনরা।
আজিজুল হাসান দুলু তার ফেইসবুক ওয়ালে লিখেন, ‘খাইলাম না, ছুইলাম না, লাগলো ভালো। দুঃশাসনের বাংলাদেশ, রাজপথই একমাত্র মুক্তির ঠিকানা।’
শাহিন আলম লিখেন, ‘মামলা দায়েরকারী মন্ত্রীত্ব পাওয়া যোগ্যতা অর্জন করেছে। দোয়া রইলো খুব দ্রুত মন্ত্রী হয়ে যান।’
এখলাস রহমান লিখেন, ‘আসলে দেশে এমন পরিস্থিতি চলছে আওয়ামীলীগের কারো গ্যাস্টিক বা কোষ্ঠকাঠিন্য হলেও তার দায় বিরোধীপক্ষের উপর চাপানো একটা নিয়মতান্ত্রিক হয়ে গেছে।’
‘বাংলাদেশের মামলা অনেক সস্তা হয়ে গেছে! যখন তখন যার তার নামে, যা তা মামলা দিয়ে দেওয়া যায় । কেবলমাত্র ভিন্ন দলের, ভিন্নমতের হলেই হল।’- আরিফ হাসানের মন্তব্য।
উপহাস করে এমডি উসমান গনি লিখেন, ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া দেশের সব জনগনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দিয়ে বিশ্ব রেকর্ড করার সুযোগ নিয়ে নিন। কারণ সবকিছুতেই তো আপনারা রোল মডেল। এটিও একটি রোল মডেল হয়ে থাকবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।