পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইরফান সেলিমের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি পুলিশের সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বৃহস্পতিবার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে ২০ ডিসেম্বর। ঢাকা মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান এ তারিখ ধার্য করেন। নৌবাহিনীর অফিসারকে মারধর ও হত্যার হুমকির মামলায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ৩০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ঢাকা-৭ আসনের এমপি হাজী সেলিমের ছেলে মোহাম্মদ ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী জাহিদুল মোল্লার বিরুদ্ধে এ তদন্ত চলছে। পূর্বের ধার্যকৃত তারিখ অনুযায়ী গতকাল মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলে ব্যর্থ হন তদন্ত কর্মকর্তা চকবাজার থানার ইন্সপেক্টর মুহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন। সময় চেয়ে করা তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরে আদালত পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
প্রসঙ্গত: গত ২৫ অক্টোবর রাতে ঢাকা-৭ আসনের সাংসদ হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ‘সংসদ সদস্য’ লেখা সরকারি গাড়ি থেকে নেমে নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহমেদ খানকে মারধর করেন ইরফান সেলিম। এ ঘটনায় ২৬ অক্টোবর সকালে ইরফান সেলিম, তার বডিগার্ড মো.জাহিদুল মোল্লা এ বি সিদ্দিক দীপু এবং গাড়িচালক মিজানুর রহমানসহ অজ্ঞাত ২-৩ জনকে আসামি করে ওয়াসিফ আহমদ খান ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন। ওইদিনই পুরান ঢাকার বড় কাটরায় ইরফানের বাবা হাজ সেলিমের বাড়িতে দিনভর অভিযান চালায় র্যাব। এ সময় র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত মাদক রাখার দায়ে ইরফান সেলিমকে এক বছর কারাদÐ দেন। ইরফানের দেহরক্ষী মো. জাহিদকে ওয়াকিটকি বহন করার দায়ে ৬ মাসের সাজা দেন। মারধর, হত্যাচেষ্টা ও হুমকি প্রদানের মামলাটি এখন তদন্তাধীন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।