পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কাফরুলে ছুরিকাঘাতে ও পুড়িয়ে হত্যা করা সিমা আক্তারের (৩৩) লাশের ময়না তদন্ত হয়েছে। গতকাল সোমবার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ মর্গে তার লাশের ময়না তদন্ত করেন ফরেনসিক বিভাগের চিকিৎসকরা।
এদিকে নিহত সিমার বাবার দাবি করেছেন, সিমার সৎ ছেলে নাহিদ তাকে হত্যা করেছে। নিহতের বাবা আইয়ুব আলী সরদার জানান, ঘটনার আগের রাতে তার সাথে মোবাইলে কথা হয় সিমার। ওই রাতে সিমার সৎ ছেলে নাহিদের সাথে পারিবারিক ঝামেলা নিয়ে নাহিদের শ্বশুড়-শাশুড়ি ও স্ত্রী, নাহিদের বাবা ও সৎ মা সিমাসহ সবাই বসে একটি মিমাংসা বৈঠক হয় বলে সিমা তাকে জানায়।
তিনি বলেন, নাহিদের সাথে তার মা সিমার সাথে সম্পক বেশ ভালোই ছিল। তবে কিছুদিন আগে নাহিদ শ্বশুড় বাড়ি থেকে আসার পর পরিবারে ঝামেলা শুরু করে। তার বাবা মায়ের সাথে সে আর একসাথে থাকবেনা এবং সে স্ত্রী নিয়ে আলাদা থাকবে বলে জানায়। সিমার বড় ভাই হেলাল জানান, নাহিদ দাবি করে সে স্ত্রী নিয়ে আলাদা থাকবে। তাকে মাসে ৫০ হাজার টাকা হাত খরচ দিতে হবে। পারিবারিক সভায় সেদিন নাহিদের বাবা তাকে আলাদা হতে মানা করে। একসাথে থেকেও তাকে মাসে ২০ হাজার টাকা হাত খরচ দিতে রাজি হয়। তবুও ছেলে নাহিদ তা মানছিল না। নাহিদের বাবার ব্যবসার পাশাপাশি ২টি ফ্ল্যাট আছে। নাহিদ ভাবতো- বাবা হয়তো তার ২য় স্ত্রী সিমাকে সেগুলো সব লিখে দেবে। এসব বিষয় নিয়ে মা সিমার সাথেও খারাপ ব্যবহার করছিল সে। সবকিছু ভেবে পরিকল্পনা করেই সিমাকে হত্যা করেছে নাহিদ। এর আগে রোববার কাফরুল থানার ইমামবাগ এলাকার ১০তলা একটি ভবনের সাততলা থেকে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।