পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বনানী কবরস্থানে মরহুমের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয়েছে। গতকাল সকালে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম এর পক্ষ থেকে বনানী কবরস্থানে মরহুমের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয়। এছাড়া বাদ জোহর দুপুর দুইটায় ডিএনসিসির গুলশানস্থ নগর ভবনে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। অসুস্থ থাকায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম ভার্চুয়ালি যোগদান করেন।
দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের পূর্বে আতিকুল ইসলাম বলেন, আমি একজন সহকর্মীকে হারিয়েছি, আমি হারিয়েছি একজন মানুষকে, যে মানুষ স্বপ্ন দেখে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে। আর নগরবাসী হারিয়েছে একজন মানুষকে যিনি কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী। তিনি বলেন, আনিস ভাই বেশ কিছু চ্যালেঞ্জিং কাজে হাত দিয়েছিলেন। যেগুলো উনি সমাপ্ত করতে পারেন নাই। আমি, কাউন্সিলরগণ আর সিটি কর্পোরেশন এর সবাই মিলে চাচ্ছি। কাজগুলো যথা শীঘ্রই সমাপ্ত করার জন্য। তার একটি প্রজেক্ট ছিলো ইউটার্ন। এটি এই ডিসেম্বরে শেষ হবে। এমন আরো অনেক প্রজেক্ট আছে। আমি শুধু এইটুকু বলবো আনিস ভাই যেটা করেছেন, সেটা উনার নিজের জন্য চিন্তা করে করেন নাই, বরং করেছেন নগরবাসীর জন্য। প্রধানমন্ত্রী উনাকে নগরের দায়িত্ব দিয়েছিলেন এবং উনি যতদিন বেচে ছিলেন, এই নগর নিয়েই চিন্তা করেছেন। উনার চিন্তাই ছিলো নগর। নিজের শরীরের জন্যও উনি চিন্তা করেন নাই। এটি একটি বিরাট গুরু দায়িত্ব যেটি আনিস ভাই নিয়েছেন। এর পরে আমার কাছে দায়িত্বটা পড়েছে।
আতিকুল ইসলাম বলেন, আনিসুল হক যেই জায়গায় নিয়ে গেছেন সিটি কর্পোরেশনকে - মানুষের হৃদয়ে, সেই জায়গায় কাজ করা অত্যন্ত দূরুহ ব্যাপার। তবুও রাব্বুল আল আমিনের কাছে দোয়া করি, আমি, আমার সকল কাউন্সিলর এবং সিটি কর্পোরেশন এর সবাই মিলে যেনো আনিস ভাইয়ের অসমাপ্ত কাজগুলো বাস্তবায়ন করতে পারি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।