পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রতিষ্ঠানের করা ২৬ মামলায় কারাগাবন্দি সাবেক কর্মকর্তা মুনির হোসেন খানের বিরুদ্ধে ছয়শ’ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করেছেন কেওয়াই স্টিল মিলস লিমিটেডের কর্মকর্তারা। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কেওয়াই স্টিলের আইনজীবী আহসানুল হক হেনা বলেন, মুনির হোসেন খানকে ২০০৭ সালে কেওয়াই স্টিলের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে মাসিক দুই লাখ টাকা বেতনে নিয়োগ দেয়া হয়। তিনি ২০১৮ সাল পর্যন্ত উক্ত পদে থেকে দুর্নীতি করে প্রায় ছয়শ কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন।
নিজের নামে ফ্ল্যাট, মেয়ের নামে ইসাবেলা টাওয়ার, এলায়েন্স স্টিল এবং মেরিনার্স ট্রান্সপোর্ট লি. নামে দুটি কোম্পানি গড়ে তোলেন। এখানে চাকরিরত অবস্থায় আমেরিকায় বাড়ি করেছেন তিনি।
কেওয়াই স্টিলের সিইও জাবির হোসেন সংবাদ সম্মেলনে বেশকিছু নথিপত্র উপস্থাপন করে বলেন, মুনির আমেরিকায় আইএনজে ভেঞ্চারের নামে অ্যাপার্টমেন্ট, মিয়ামিতে ভিলা এবং জমি কিনেছেন। এমনকি হোটেল ব্যবসায় বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এমন চিঠিও আমাদের কাছে আছে। সেখানে ফ্ল্যাট-জমি কেনার নথিপত্রে তিনি বলেছেন আমেরিকায় তার আয়ের কোনো উৎস নেই। মেরিনার্স ট্রান্সপোর্ট লি. নামে যে প্রতিষ্ঠান তার বাবা-ভাই মিলে করেছেন সেটাকে কেওয়াই স্টিলের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান দাবি করে এর মাধ্যমে পণ্য পরিবহন করতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে চিঠিও দিয়েছেন। তার অসদুপায়ে অর্জিত কালো টাকা ও মানি লন্ডারিং বিষয়ে আমরা মার্কিন দূতাবাসকে জানাব। এর আগে ২৫ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ আনেন মুনিরের বাবা চট্টগ্রাম বন্দরের সাবেক কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন খান। তিনি জানান, কেডিএস গ্রুপ হয়রানিমূলকভাবে তার ছেলের বিরুদ্ধে ২৬টি মামলা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টধারী মুনিরের মুক্তির জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।