পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা মহামারির মধ্যেই চলতি নভেম্বর মাসের ২৬ দিনেই ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ৪৬০ জন রোগী রাজধানীসহ সারাদেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। যা চলতি বছরের মধ্যে একক মাস হিসেবে সর্বোচ্চ। এরমধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২০ জন রোগী।
এদের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ১৮ জন ও ঢাকার বাইরের হাসপাতাল এবং ক্লিনিকগুলোতে রোগী ভর্তি হয়েছেন দুজন। এ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকা মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৭১ জন। রাজধানী ঢাকায় ৬৫ জন ও ঢাকার বাইরে ৬ জন রয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৬ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, এ নিয়ে চলতি মৌসুমে (১ জানুয়ারি থেকে নভেম্বর ২৬ পর্যন্ত) সর্বমোট এক হাজার ৮৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন।
মাসিক পরিসংখ্যান অনুসারে, জানুয়ারিতে ১৯৯ জন, ফেব্রæয়ারিতে ৪৫, মার্চে ২৭, এপ্রিলে ২৫, মে-তে ১০, জুনে ২০, জুলাইয়ে ২৩, আগস্টে ৬৮, সেপ্টেম্বরে ৪৭, অক্টোবরে ১৬৩ এবং নভেম্বরের এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ সংখ্যক ৪৬০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। অর্থাৎ ২০২০ সালে মোট এক হাজার ৮৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে এক হাজার ১০ জন চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে স্যার সলিমুল্লাহ মিটফোর্ড হাসপাতালে একজন, শিশু হাসপাতালে একজন, বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ১৬ জন, ঢাকা বিভাগে একজন এবং খুলনা বিভাগে একজন রোগী ভর্তি হন।
চলতি মৌসুমে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত সন্দেহভাজন রোগীদের মধ্যে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে উল্লেখ করে ডেঙ্গুতেই মৃত্যু হয়েছে কি না- তা নিশ্চিত করতে তাদের নমুনা আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। ৬টির মধ্যে দুটি মৃত্যু পর্যালোচনা করে একজনের ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।