পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কেডিএস গ্রুপের একের পর এক হয়রানিমূলক মামলা থেকে রেহাই পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন আমেরিকা ফেরত মুনির হোসেন খানের পিতা ক্যাপ্টেন মোয়াজ্জেম হোসেন খান। গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেন, কেডিএস গ্রুপের মামলা সন্ত্রাসে তার পরিবার এখন ভীতসন্ত্রস্ত। বিনা অপরাধে তার ছেলে মুনির হোসেন খান ১১ মাস কারাবন্দি। হয়রানিমূলক মামলায় তিনি এবং তার ছোট ছেলেকেও আসামি করা হচ্ছে। এ জুলুম থেকে রক্ষায় তিনি ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন।
মোয়াজ্জেম হোসেন খান বলেন, কেডিএস গ্রুপের মালিকের ছেলে সেলিম রহমানের অনুরোধে তার পুত্র মুনির হোসেন খান সপরিবারে আমেরিকা থেকে ফিরে কেওয়াই স্টিল মিলে যোগ দেন। তার হাত ধরেই প্রতিষ্ঠানটি বিকশিত হয়। কিন্তু খলিলুর রহমানের পুত্র ইয়াসিন রহমান টিটু তাকে কারাগারে ডেকে নিয়ে নির্দয়ভাবে মারধর করায় মুনির চাকরি ছেড়ে দেন। নতুন একটি প্রতিষ্ঠানে যোগ দেয়ার পর থেকে তাকে একের পর এক হয়রানিমূলক মামলায় আসামি করা হচ্ছে।
গাড়ি চুরির মামলায় ১১ মাস আগে গ্রেফতার করে তিন দফায় রিমান্ডে নেয়া হয়। সাজানো এসব মামলায় তিনি এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যেরও মামলায় আসামি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। একটি মামলায় জামিন পাওয়ার পর তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দেয়া হচ্ছে। প্রভাব খাটিয়ে তাকে কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। অব্যাহত হুমকিতে তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রাম বন্দরের সাবেক এ কর্মকর্তা বলেন, আমার ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমি এবং আমার পরিবারের সদস্যরাও সমাজে প্রতিষ্ঠিত। কেডিএস গ্রুপ আমার পুত্রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে অভিযোগ তুলেছে তা ভিত্তিহীন এবং অসত্য। সংবাদ সম্মেলেনে উপস্থিত ছিলেন মুনিরের ছোট ভাই মেহেদি হাসান খান, তাদের আত্মীয় ক্যাপ্টেন মো. জাফর ও কায়সার চৌধুরী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।