পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাকালে মাসের পর মাস স্কুল বন্ধ রেখে ক্লাসে না পড়ায়ে পুরো টিউশন ফি আদায়ের মাউশির ডিজির নির্দেশনাকে বেআইনী বলছেন অভিভাবকরা। ওই নির্দেশনার প্রতিবাদে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ অভিভাবক ফোরাম মুগদা শাখার অভিভাবকরা এক প্রতিবাদ সভা করেছে। গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত ওই সভায় বক্তারা বলেন, আইডিয়াল স্কুলের প্রিন্সিপাল বিজ্ঞপ্তি জারির পরপরই গণ্যমাধ্যমের প্রশ্নের প্রতিক্রিয়ায় “বিভিন্ন খাতে আদায় করা কোটি কোটি টাকা খরচ করেছেন, সমন্বয়ের প্রশ্নই ওঠে না” বলে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন। এতে প্রতীয়মান তিনি কোন টাকা ফেরত বা সমন্বয় করবেন না। বক্তারা বলেন, মাউশির ডিজি আইডিয়াল স্কুলের প্রিন্সিপালের নিকট অসহায় ও ক্ষমতাহীন। ওই প্রিন্সিপালের ক্ষমতা মাউশির ডিজির চেয়ে অনেক বেশি। তা না হলে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়ে তিনি তিনবার ঐ প্রিন্সিপালের এমপিও স্থগিত হওয়ার পরও কিভাবে তা ফিরে পেয়েছেন বা কিভাবে প্রিন্সিপালের পদে এখনও বহাল রয়েছেন? তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারবেন না ডিজি মহোদয়।
বক্তারা বলেন, শিক্ষকরা ডিউটি না করে টিউশন ফি আদায় করার নির্দেশনা অযৌক্তিক ও হাস্যকর। অভিভাবকরা এ নির্দেশনা মানবে না। স্কুলের মুগদা শাখা অভিভাবক ফোরামের সভাপতি শওগত-উল আলম সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন মো. আলমগীর হোসেন, কামরুজ্জামান রনি, সেলিম আহম্মদ, আসম আলমগীর, গোলাম নবী লাভলু, মো. মশিউর রহমান, রতন মজুমদার, হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
অভিভাবকরা বলেন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থী/অভিভাবকদের অসহায়ত্বের বিষয়টি বিবেচনা না করে মাউশির ডিজি জঘন্য অমানবিক অপরাধ করেছেন। সভায় ডিজির নিকট বক্তারা প্রশ্ন রাখেন দেশে এমন কোন পেশা আছে কি যে মাসের পর মাস কাজ না করে হাজিরা না দিয়ে ঘরে বসে বসে বেতন-ভাতা পাওয়া যায়?
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।