পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হেযবুত তওহীদ মুসলিম উম্মাহর জন্য একটি মারাত্মক ফেতনা। এই দলটি ইসলামের নাম দিয়ে আজ যেভাবে কুরআন-হাদিসের অপব্যাখ্যা করে যাচ্ছেন তা কখনোই বাংলার মুসলিম উম্মাহ মেনে নিবেন না। অবিলম্বে হেযবুত তওহীদকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। তাদের ইসলাম বিদ্বেষী সকল প্রকার প্রকাশনা বাজেয়াপ্ত করতে হবে। হেযবুত তওহীদ ইসলাম ও মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদা সর্ম্পকে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেশে অশান্তি সৃষ্টি করছে। কীভাবে হেযবুত তওহীদ নামের এ দলটির আর্বিভাব ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখতে হবে।
গতকাল রাজধানীর পুরানা পল্টনস্থ ফটোজার্নালিস্ট এসোসিয়েশনে বাংলাদেশ বাতিল বিরোধী আন্দোলনের উদ্যোগে হেযবুত তওহীদের ইসলাম বিরোধী অপতৎপরতা বন্ধের দাবিতে অনুষ্ঠিত সেমিনারে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন। বাতিল বিরোধী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা আরিফ জামিলের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরো বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট লেখক ও আলোচক মুফতী রিজওয়ান রফিকী, মুফতি লুৎফর রহমান ফরায়েজী, মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফী, মুফতী নোমান কাসেমী, মুফতী রেজাউল করিম আবরা ও মুফতী ওমর ফারুক যুক্তিবাদী।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা আরিফ জামিল একপর্যায়ে হেযবুত তওহীদের সমর্থক বায়েজীদ খান পন্নীর লেখা বই মহাসত্যের আহবান, ২৮ নম্বর পৃষ্ঠার কুফরী মতবাদ তুলে ধরেন। মুফতী রিজওয়ান রফিকী বলেন, হেযবুত তওহীদের একটি মতবাদ হলো বিগত ১৩শ’ বছর নাকি ইসলাম বিকৃত হয়ে আসছে, নাউযুবিল্লাহ। এভাবেই তারা ইসলামের নাম ব্যবহার করে নিজেরাই ধর্ম ব্যবসা করে আসছে। তারা মূলত ইসলামকে বিকৃত করে আসছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।