পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পটিয়া উপজেলা সংবাদদাতা : একশ্রেণির অসাধু বালু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট কর্তৃক প্রতিনিয়ত বালু উত্তোলনের ফলে চট্টগ্রাম দোহাজারী রেলপথের পটিয়া শ্রীমাই রেলব্রিজ এখন হুমকিল মুখে।
যে কোন মুহূর্তে ব্রিজের পিলার ধসে গিয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এতে প্রাণহানিসহ রেলের সম্পদ ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পটিয়ার পাহাড়ী অঞ্চল থেকে নেমে আসা বৃষ্টির পানি ও ছড়ার পানি দিয়ে শ্রীমাই খালের বিভিন্ন স্পটে বালি জমা হয়। এ বালি সরকার প্রতিবছর ইজারা নিলাম দিয়ে থাকে। গত বছর কয়েকটি স্পট ইজারা নিলাম হলেও শ্রীমাই ব্রিজ এলাকা থেকে পশ্চিম ও পূর্ব অংশে নিলাম দেয়নি। ইজারা নিলামের শর্তে রয়েছে ব্রিজ, কালভার্ট, দালান, ঘরবাড়ির আশপাশ এলাকা থেকে বালি উত্তোলন করা যাবে না। রাষ্ট্রীয় ও জনস্বার্থ রক্ষার্থে বালি উত্তোলন ক্ষেত্রে শর্তগুলো পালন অবশ্যই অপরিহার্য। কিন্তু রেলের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীর যোগসাজশে রেলব্রিজের আশপাশের এলাকায় বালু উত্তোলনের সুযোগ দিয়ে আসছে। যার দরুন উক্ত রেলব্রিজের আশপাশ থেকে বালি উত্তোলন করার ফলে পিলারের নিচের অংশের মাটির ক্ষয় দেখা দিয়েছে। প্রতিদিন বালু উত্তোলনের ফলে ব্রিজের দুইটি পিলারের তলদেশ থেকে বালি সরে গিয়ে পিলারগুলো ভেঙে ক্ষয় হচ্ছে। এ ধরনের কর্মকা-ে ব্রিজের মাঝখানের একটি পিলার ইতোমধ্যে ভেঙে অস্তিত্ব হারিয়েছে। অন্য দুইটি পিলার রক্ষায় ৪/৫টি রেল বিটের খুঁটি স্থাপন করে কোন রকম ভারসাম্য রক্ষা করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে যেভাবে পিলারের আশপাশ এলাকায় বালি উত্তোলন চলছে এতে যে কোন মুহূর্তে দুর্ঘটনা প্রহর গুনছে। শ্রীমাই খালের রেলব্রিজ এলাকায় বালি উত্তোলন বন্ধসহ ব্রিজটি নির্মাণে এলাকাবাসী সংশ্লিষ্ট রেল কর্তৃপক্ষের শুভদৃষ্টি কামনা করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।