পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার ঃ দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের করা মামলায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনের বরখাস্তকৃত মেয়র ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এ মান্নানকে তিন মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল (বুধবার) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে তাকে কেন স্থায়ী জামিন দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে চার সপ্তাহের রুলও জারি করেছেন আদালত। আদালতে মেয়র মান্নানের পক্ষে শুনানি করেন খন্দকার মাহবুব হোসেন। সঙ্গে ছিলেন মাসুদ রানা ও আবু হানিফ। অপরদিকে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন খুরশীদ আলম খান। তার বিরুদ্ধে মোট ২৯ মামলার সবকটিতে জামিন পাওয়ায় এখন আর মুক্তিতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবী মাসুদ রানা।
সিটি করপোরেশনের ত্রাণ ও দরিদ্র তহবিলে এক কোটি ৩ লাখ ৮ হাজার ১৩২ টাকা আয় হয়। এর মধ্যে ৯০ লাখ ৪৭ হাজার ৮৪৬ হাজার টাকা ব্যয় করা হয়। ব্যাংক হিসেবের মাধ্যমে যথাযথভাবে এই ব্যয় করা হয়নি বলে গত ১৩ জুন দুদকের উপ-পরিচালক সামছুল আলম জয়দেবপুর থানায় এ মামলা করেন। কারাগারে থাকা অবস্থায় ওই মামলায় ১৯ জুন মেয়র মান্নানকে গ্রেফতার দেখানো হয়। বিচারিক আদালতে মান্নান জামিন চাইলে গত ১৩ জুলাই তা নামঞ্জুর হয়। এর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন তিনি। ওই আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুলও দিয়েছেন। কারাগারে থাকা অবস্থায় গত ১৮ এপ্রিল মেয়র পদ থেকে দ্বিতীয়বারের মতো তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। ২০১৫ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মেয়র এম এ মান্নান প্রথম দফায় গ্রেফতার হন। পরে তাকে ২২টি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। সেসব মামলায় হাইকোর্ট থেকে জামিন লাভের পর চলতি বছর ২ মার্চ তিনি জামিনে মুক্তি পান। মুক্তি পাওয়ার পর ১৫ এপ্রিল তাকে পুনরায় গ্রেফতার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।