পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিমেন্স বাংলাদেশ লিমিটেডের মত বহুজাতিক ও আর্থিক ক্ষমতা সম্পন্ন কোম্পানির আগ্রাসন থেকে রক্ষা এবং ন্যায্য পাওনার দাবিতে ৭১৮ টি অসহায় পরিবার রাস্তায় নেমেছে। স্বাভাবিক জীবন যাপনের লক্ষ্যে সম্প্রতি সিমেন্স বাংলাদেশ এর অফিস প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করে। বিক্ষোভের তোপের মুখে সেদিন সিমেন্স বাংলাদেশ খুব দ্রুতই তাদের ন্যায়্য পাওনা পরিশোধ করবেন বলে দৃঢ়ভাবে আশ^স্ত করলেও এখন পর্যন্ত কোন প্রকার পাওনা পরিশোধ না করে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রকারের কুট-কৌশল এবং ক্ষমতা ও দাম্ভিকতার আশ্রয় নিচ্ছেন।
জানা গেছে, গত ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের বৈদ্যুতিক সেক্টরে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদানের মাধ্যমে সুনাম অর্জন করেছেন জি এম ইঞ্জিনিয়ারিং। এর মাধ্যমে ৭১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর পরিবারসহ প্রায় চার হাজার মানুষের জীবিকা নির্বাহ হয়। সিমেন্স বাংলাদেশ এবং জি এম ইঞ্জিনিয়ারিং এর মধ্যকার গত অর্থ বছরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার ব্যবসা চলমান ছিল। যখন প্রায় সমস্ত প্রকল্পগুলো সমাপ্তির পথে, ঠিক সেই মূহুর্তে জি এম ইঞ্জিনিয়ারিং এর মোটা অংকের টাকা পাওনা হয়, যা পরিশোধ না করে সিমেন্স বাংলাদেশ এর কিছু উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের অনৈতিক হীন সুবিধা গ্রহনের লক্ষ্যে চক্রান্ত করে বিভিন্ন রকম অযৌক্তিক, অনৈতিক চাপ ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে মিথ্যা অভিযোগ তুলা হয়। এমনকি এর প্রতিবাদ জানালে তারা আগ্রাসী হয়ে জি এম ইঞ্জিনিয়ারিংকে নিশ্চিহ্ন করতে রাতারাতি প্রতিষ্ঠানটির আমানতকৃত ব্যাংক গ্যারান্টি আট কোটি ৪৬ লাখ টাকা ইনক্যাশমেন্ট সহ সিমেন্স বাংলাদেশ এর কাছে জি এম ইঞ্জিনিয়ারিং এর গচ্ছিত সাত কোটি ৭৫ লাখ নগদ টাকা জব্দ করে। যার ফলে জি এম ইঞ্জিনিয়ারিং এর সকল চলমান ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়ে ও আর্থিকভাবে চরম সংকটাপন্ন হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় জি এম ইঞ্জিনিয়ারিং এর নিকট ব্যাংকসহ বিভিন্ন সরবারাহকারী পাওনা, অফিস কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বেতন, ব্যবসায়ে অর্থ বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ এবং অফিস ভবন মালিকের ভাড়াসহ বিপুল অংকের টাকা বকেয়া হয়। পাশাপাশি সিমেন্স বাংলাদেশ এর বিভিন্ন প্রকল্পে জি এম ইঞ্জিনিয়ারিং সরবারাহকৃত মালামাল ও যন্ত্রাংশ বাজেয়াপ্ত করাসহ প্রায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ২৫০ কোটি টাকার ক্ষতি করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।