পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মাওলানা আবদুর রকিব অ্যাডভোকেট বলেছেন, শায়খুল ইসলাম আলাøমা শাহ আহমদ শফী (রহ.) ছিলেন শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ ইসলামী ব্যক্তিত্ব। ২০১৩ সালে নাস্তিক-মুরতাদদের অপতৎপরতা প্রতিহত করে তিনি গোটা বিশ্বে স্মরণীয় হয়ে আছেন। আগামী এক শতাব্দী পরও মানুষ তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবন দ্বারা অনুপ্রাণিত হবে। ইসলাম বিদ্বেষী অপশক্তির সাথে কোনো দিন তিনি আপোস করেননি।
শুক্রবার বিকেলে ঢাকা ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন মিলনায়তনে মুসলিম উম্মাহ কল্যাণ সংস্থা ঢাকার উদ্যোগে শায়খুল ইসলাম আল্লামা আহমদ শফী (রহ.)-এর স্মরণে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে মাওলানা আব্দুর রকীব অ্যাডভোকেট প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাঈল বুখারীর সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা আবদুর রহিম ইসলামাবাদী, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মাওলানা আবদুর করিম, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের ভারপ্রাপ্ত খতিব মাওলানা মুহিবুল্লাহিল নদভী, মাওলানা মুফতী ইমাদ উদ্দিন, ড. মাওলান মুহীউদ্দিন ইকরাম, মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, মুফতী আবদুল কাইয়ুম, মুফতী আমিমুল ইহসান, মুফতী নজরুল ইসলাম তাহের।
বক্তারা বলেন, কওমী শিক্ষা ব্যবস্থা ও ইসলামী শিক্ষার প্রচার প্রসারে আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহ.) এর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। শিরক, বিদাআত ও নাস্তিক্যবাদের মুলোৎপাটনে তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। বাংলাদেশের আপামর জনতা ইসলাম ও মহানবী (সা.) এর সুনাম ও মর্যাদা রক্ষায় তার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল।
বক্তারা আরো বলেন, আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহ.) এর শিক্ষা ও আদর্শ ধারণ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও প্রিয় নবী (সা.) এর সুমহান মর্যাদা রক্ষায় আবারও ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।