পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : আয় বেশি থাকায় জালালাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির গ্যাসের দাম না বাড়ানোর সুপারিশ করেছে বিইআরসির মূল্যায়ন কমিটি। সুপারিশে বলা হয়, একটি কোম্পানির ব্যয়ের তুলনায় যে পরিমাণ আয় হওয়া দরকার, তার চেয়েও বেশি আয় করছে কোম্পানিটি। গতকাল (মঙ্গলবার) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কার্যালয়ে গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ নিয়ে অনুষ্ঠিত শুনানিতে এই সুপারিশ করা হয়েছে।
কমিশনের চেয়ারম্যান এ আর খানের সভাপতিত্বে শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের দুই সদস্য মো. মাকসুদুল হক ও রহমান মোরশেদ। ভোক্তাদের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অধ্যাপক ড. মো. শামসুল আলম, রাজনীতিবিদ রুহিন হোসেন প্রিন্স, জোনায়েদ সাকি প্রমুখ। চলতি বছর বিইআরসির কাছে প্রতি ঘনমিটার গ্যাস ২৫ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৬৫ পয়সা করার প্রস্তাব দেয় জালালাবাদ গ্যাস কোম্পানি। মূল্যায়ন প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০১৬-১৭ অর্থ-বছরে তাদের গ্যাস বিক্রি করে প্রতি ঘনমিটারে আয় হবে ২৫ পয়সা। অথচ তাদের বর্তমান ব্যয় পরিচালনার জন্য প্রয়োজন হয় প্রতি ঘনমিটারে ১২ পয়সা। অর্থাৎ তাদের আয়ের চাহিদার চেয়ে বেশি থাকছে আয়। এ অবস্থায় কোম্পানিটির গ্যাাসের ডিস্ট্রিবিউশন চার্জ বাড়ানোর প্রয়োজন নেই।
ভোক্তাদের পক্ষে ড. শামসুল আলম বলেন, কোম্পানিতে যেহেতু নতুন করে গ্রাহকদের গ্যাস সংযোগ নেয়া হচ্ছে না। সুতরাং নতুন করে লোকবল নেয়ার প্রয়োজন নেই। এ ছাড়াও কোম্পানি গ্রাহক বাড়ানোরও পরিকল্পনা নেই। তাই নতুন করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই। কমিশনের চেয়ারম্যান এ আর রহমান বলেন, আপনারা কোম্পানিটির যখন লোকসানের আশঙ্কা করেন তখন কমিশনের কাছ আসবেন। কিন্তু লাভজনক অবস্থানে থেকে গ্রাহক পর্যায়ে দাম বাড়ানোর প্রস্তাব অযৌক্তিক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।