পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আইন ও বিচারাঙ্গনের অভিভাবক বর্ষীয়ান আইনজ্ঞ ব্যারিস্টার রফিক উল হকের স্মরণ সভায় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেছেন, আমাদের কাছ থেকে একেকটা মণিমুক্তা হারিয়ে যাচ্ছে। এ শূন্যতা পূরণ হচ্ছে কি-না সন্দিহান। গতকাল রোববার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের পরিবার আয়োজিত দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজলের সঞ্চালনায় দোয়া মাহফিলে বক্তব্য রাখেন আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি এমদাদুল হক আজাদ, অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন।
সৈয়দ মাহমুদ হোসেন আরও বলেন, আইনের এমন কোনো শাখা নেই যেখানে ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের বিচরণ ছিল না। আইনের প্রত্যেক শাখা এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো পড়লে ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের নাম পাওয়া যায়। রফিক-উল হক সাহেব সুপ্রিম কোর্টের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দোয়া মাহফিলে স্বল্প সময়ে রফিক-উল হকের বিশদ আলোচনা সম্ভব নয় উল্লেখ করে প্রধান বিচারপতি বলেন, ওনার জন্য পৃথক একটি আলোচনার অনুষ্ঠান করতে হবে। যেখানে দীর্ঘসময় তার জীবনী নিয়ে আলোচনা হবে।
তিনি বলেন, প্রয়াত বিশিষ্ট আইনজীবীদের আমরা যদি স্মরণ না করি তাহলে আমরা নিজেদের হেরিটেজ (ঐতিহ্য) রক্ষা করতে পারব না। আমাদের একটা গৌরবময় সময় ছিল সেটি আমরা তুলে ধরতে পারব না।
প্রসঙ্গত: গত ২৪ অক্টোবর রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও বর্ষীয়ান আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। যিনি বিচারাঙ্গনের ‘বটবৃক্ষ’ এবং আইনের ‘বাতিঘর’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।