পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : নিউইয়র্কের একটি মসজিদের সামনে ওই মসজিদেরই ইমামসহ দু’জন গুলিতে নিহত হওয়ার পর শহরের মেয়র বলেছেন, ইদানীং যুক্তরাষ্ট্রের মুসলিমরা সকল উগ্রপন্থার নিশানা হয়ে উঠেছে। গত শনিবার নিউইয়র্কের একটি বাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় ইমাম আলাউদ্দিন আখুঞ্জি এবং তার সঙ্গে থাকা তার সহযোগী তারাউদ্দিনকে জোহরের নামাজ পড়ে ফেরার সময় গুলি করে হত্যা করা হয়। মেয়র বিল ডে ব্লাজিও বলেছেন, ‘যদিও আমরা এখনো জানি না মওলানা আখুঞ্জি ও তারাউদ্দিনকে হত্যার উদ্দেশ্য কী, কিন্তু আমরা এটা জানি যে, এখানকার মুসলিম সম্প্রদায় প্রতিনিয়ত ধর্মান্ধতা ও উগ্রতার নিশানা।’
তিনি আরো বলছেন, ‘যে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে সেটা ঘোচাতে কাজ করা খুবই জরুরি। এই বিভাজন আমাদের দেশের জন্য ঝুঁকি।’
নিউইয়র্ক ডেইলি নিউজে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কেউ একজন পেছন থেকে এগিয়ে এসে অতর্কিত ঐ দুই ব্যক্তিকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ওদিকে নিউইয়র্কে বসবাসকারী মুসলিমরা এই হত্যাকা-ের পর এক ধরনের আতঙ্কের মধ্যে আছেন বলে সংবাদদাতারা বলছেন। নিহত দু’জনেরই পরিচিত নিজামুদ্দিন নামে একজন ট্যাক্সিচালক বার্তা সংস্থাকে বলেছেন, ‘আমি এরকম উৎকণ্ঠা আগে কখনো বোধ করিনি।’
যে এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে সেই কুইন্সের এক বাসিন্দা মনির চৌধুরী বলেছেন, ‘আমি আমার পাড়াকে ভালোবাসি। কিন্তু ইদানীং আমার বেশ ভয় লাগে।’ গত বছর নিউইয়র্ক টাইমস এক খবরে বলেছিল মার্কিন মুসলিমদের প্রতি অপরাধের সংখ্যা বাড়ছে। সূত্র : রয়টার্স ও বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।