পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : প্রধানমন্ত্রীর রাজনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম বলেছেন, যারা বাংলাদেশকে কুঁড়ে খেতে চায় তারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। ২১ বছর ধরে তারা খুনিদের পুনর্বাসন করেছে। তিনি বলেন, ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে তারা হত্যার রাজনীতি করেছে। এরপর ২০১৩ সালে অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। এসব স্বাধীনতাবিরোধীকে আদ্যোপান্ত দমন করতে হবে। গতকাল সোমবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদাতবার্ষিকী ‘জাতীয় শোক দিবস’ উপলক্ষে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল বাসেত মজুমদারের সভাপতিত্বে ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান শ ম রেজাউল করিমসহ অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এইচটি ইমাম বলেন, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি ও আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাড়িতে ৪৮ জন মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই জাতীয় শোক দিবসে আমাদের উচিত বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত ও তাদের জন্য দোয়া করা। সেদিন যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল এমনকি যারা শিশুসন্তানদেরও রক্ষা করেনি, তারা যেন দোজখ ভোগ করে।
বার কাউন্সিলের উদ্যোগে প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হয়েছে শোক দিবসের এই কর্মসূচি। এজন্য বার কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়ে এইচটি ইমাম বলেন, প্রথমবারের মতো শোক দিবসের কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নেওয়ায় বার কাউন্সিল সত্যি প্রশংসার দাবিদার। শোকটাকে মানুষের সামনে তুলে ধরার জন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। এর মাধ্যমে তারা আইন অঙ্গনে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। আমি শুনেছি ৫০ হাজার আইনজীবী দেশবিরোধীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করেছেন। সভাপতির বক্তব্যে বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল বাসেত মজুমদার বলেন, সুপ্রিম কোর্টসহ দেশের ৬৫ বারের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে আমরা যৌথসভা করেছি, যেখানে জঙ্গিদের আইনি সহায়তা না দিতে আইনজীবীরা একমত হয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।